ঢাকা ০২:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত-ইরানের মধ্যে ৯ চুক্তি সই

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ভারত ও ইরানের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, দ্বৈত কর ব্যবস্থা পরিহার, ভিসার নিয়ম সহজীকরণ এবং বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তিসহ নয়টি চুক্তি সই হয়েছে। শনিবার নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির উপস্থিতিতে ওই চুক্তি সই হয়।

এ সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ড. হাসান রুহানির সঙ্গে আলোচনা করেন। উভয় নেতার মধ্যে ওই বৈঠকে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।

বৈঠক শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আমি ২০১৬ সালে তেহরান সফরে গিয়েছিলাম এবার আপনি এখানে আসার ফলে আমাদের সম্পর্ক মজবুত হয়েছে। উভয় দেশ পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। জ্বালানি ক্ষেত্রে আমরা অংশিদারিত্ব বৃদ্ধি করতে চাই। এছাড়া শতাব্দী প্রাচীন পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে ইচ্ছুক। ড. রুহানির সফরের মাধ্যমে দু’দেশের সম্পর্ক জোরদার হবে।

মোদি বলেন, উভয় দেশ এই এলাকাকে সন্ত্রাসবাদ মুক্ত দেখতে চায়। আমরা আমাদের প্রতিবেশি দেশ আফগানিস্তানকে শান্ত ও সমৃদ্ধ দেখতে চাই।

হাসান রুহানি বলেন, ভারত সরকারের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এজন্য আমি এখানকার নাগরিক ও সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ব্যবসা-বাণিজ্যের চেয়ে অনেক এগিয়ে। এটা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

ভারত-ইরানের মধ্যে ৯ চুক্তি সই

আপডেট সময় ১২:৫৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ভারত ও ইরানের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, দ্বৈত কর ব্যবস্থা পরিহার, ভিসার নিয়ম সহজীকরণ এবং বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তিসহ নয়টি চুক্তি সই হয়েছে। শনিবার নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির উপস্থিতিতে ওই চুক্তি সই হয়।

এ সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ড. হাসান রুহানির সঙ্গে আলোচনা করেন। উভয় নেতার মধ্যে ওই বৈঠকে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।

বৈঠক শেষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আমি ২০১৬ সালে তেহরান সফরে গিয়েছিলাম এবার আপনি এখানে আসার ফলে আমাদের সম্পর্ক মজবুত হয়েছে। উভয় দেশ পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। জ্বালানি ক্ষেত্রে আমরা অংশিদারিত্ব বৃদ্ধি করতে চাই। এছাড়া শতাব্দী প্রাচীন পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে ইচ্ছুক। ড. রুহানির সফরের মাধ্যমে দু’দেশের সম্পর্ক জোরদার হবে।

মোদি বলেন, উভয় দেশ এই এলাকাকে সন্ত্রাসবাদ মুক্ত দেখতে চায়। আমরা আমাদের প্রতিবেশি দেশ আফগানিস্তানকে শান্ত ও সমৃদ্ধ দেখতে চাই।

হাসান রুহানি বলেন, ভারত সরকারের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এজন্য আমি এখানকার নাগরিক ও সরকারকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ব্যবসা-বাণিজ্যের চেয়ে অনেক এগিয়ে। এটা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।