ঢাকা ০১:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলেও ১৫ মে গাসিক নির্বাচন সম্ভব নয়’

জাতীয় ডেস্কঃ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন (গাসিক) নির্বাচন নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলেও ১৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয় বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা।
আজ বুধবার সকালে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসকের ভাওয়াল সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন নূরুল হুদা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরো বলেন, আমি নির্বাচনের বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং কর্মকর্তার সাথে কথা বলেছি। তাদের সকলের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে ১৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়।
এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারসহ প্রায় সাড়ে ৮ হাজার নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন জেলা থেকে ম্যাজিস্ট্রেট আনা এবং প্রায় ১১ হাজার পুলিশ ফোর্স নিয়োগসহ কিছু কাজ সম্পন্ন করতে সময়ের প্রয়োজন হবে। তাই আপিলে আদালত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করলে নির্বাচনের তারিখ পেছাতে হবে।’ তবে কোর্ট নির্দেশ দিলে যেভাবেই হোক নির্বাচন করতে হবে বলে সিইসি মন্তব্য করেন।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে মাদ্রাসায় যান না পাঁচ বছর নিয়মিত বেতন তোলেন শিক্ষক

স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলেও ১৫ মে গাসিক নির্বাচন সম্ভব নয়’

আপডেট সময় ০৬:০৯:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ মে ২০১৮
জাতীয় ডেস্কঃ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন (গাসিক) নির্বাচন নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলেও ১৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয় বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা।
আজ বুধবার সকালে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসকের ভাওয়াল সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন নূরুল হুদা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরো বলেন, আমি নির্বাচনের বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং কর্মকর্তার সাথে কথা বলেছি। তাদের সকলের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে ১৫ মে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়।
এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারসহ প্রায় সাড়ে ৮ হাজার নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন জেলা থেকে ম্যাজিস্ট্রেট আনা এবং প্রায় ১১ হাজার পুলিশ ফোর্স নিয়োগসহ কিছু কাজ সম্পন্ন করতে সময়ের প্রয়োজন হবে। তাই আপিলে আদালত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করলে নির্বাচনের তারিখ পেছাতে হবে।’ তবে কোর্ট নির্দেশ দিলে যেভাবেই হোক নির্বাচন করতে হবে বলে সিইসি মন্তব্য করেন।