ঢাকা ০৩:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুজন নিহত

মো: মোশাররফ হোসেন মনির:

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ লিটন ওরফে কানা লিটন(৪৩)ও বাতেন(৩৪)নামে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন পুলিশের তিন কর্মকর্তা। ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান ও ৪০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে উপজেলার গুঞ্জর এলাকায় গোমতী প্রতিরক্ষা বাঁধের পাশে ভাই ভাই ব্রিক ফিল্ডের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লিটন উপজেলার পৈয়াপাথর এলাকার আবদুস ছামাদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৭টি মাদকের মামলা রয়েছে এবং বাতেন একই উপজেলার বাখরনগর গ্রামের সহিদ মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মঞ্জুর আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক উদ্ধার করতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুরাদনগর সার্কেল) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে তিনিসহ (ওসি) পুলিশের একটি দল উপজেলার গুঞ্জুর এলাকায় গোমতী বাঁধের পাশে অবস্থান নেন। সেখানে মাদক ব্যবসায়ী কানা লিটন ও বাতেন এবং তাদের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষায় ৫৩ রাউন্ড গুলি চালায়। উভয়পক্ষের গুলিবিনিময়ে মাদক ব্যবসায়ী লিটন ও বাতেন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে কুমেক হাসপাতালে নেয়ার পথে উভয়ের মৃত্যু হয়।

ওসি আরও জানান, অভিযানে থানার এসআই মোজাম্মেল, এএসআই রোকন ও এএসআই মাসুদুর রহমান আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে এক রাউন্ড কার্তুজসহ একটি পাইপগান, ৪০০ বোতল ফেনসিডিল ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে মাদ্রাসায় যান না পাঁচ বছর নিয়মিত বেতন তোলেন শিক্ষক

মুরাদনগরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুজন নিহত

আপডেট সময় ০২:৫৬:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মে ২০১৮
মো: মোশাররফ হোসেন মনির:

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ লিটন ওরফে কানা লিটন(৪৩)ও বাতেন(৩৪)নামে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন পুলিশের তিন কর্মকর্তা। ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান ও ৪০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে উপজেলার গুঞ্জর এলাকায় গোমতী প্রতিরক্ষা বাঁধের পাশে ভাই ভাই ব্রিক ফিল্ডের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লিটন উপজেলার পৈয়াপাথর এলাকার আবদুস ছামাদের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৭টি মাদকের মামলা রয়েছে এবং বাতেন একই উপজেলার বাখরনগর গ্রামের সহিদ মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ৮টি মাদকের মামলা রয়েছে।

মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মঞ্জুর আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক উদ্ধার করতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মুরাদনগর সার্কেল) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে তিনিসহ (ওসি) পুলিশের একটি দল উপজেলার গুঞ্জুর এলাকায় গোমতী বাঁধের পাশে অবস্থান নেন। সেখানে মাদক ব্যবসায়ী কানা লিটন ও বাতেন এবং তাদের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষায় ৫৩ রাউন্ড গুলি চালায়। উভয়পক্ষের গুলিবিনিময়ে মাদক ব্যবসায়ী লিটন ও বাতেন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে কুমেক হাসপাতালে নেয়ার পথে উভয়ের মৃত্যু হয়।

ওসি আরও জানান, অভিযানে থানার এসআই মোজাম্মেল, এএসআই রোকন ও এএসআই মাসুদুর রহমান আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে এক রাউন্ড কার্তুজসহ একটি পাইপগান, ৪০০ বোতল ফেনসিডিল ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।