ঢাকা ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পক্ষে আওয়ামী লীগ-বিএনপির নেতৃবৃন্দের শপথগ্রহণ

জাতীয় ডেস্কঃ
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঢাকায় একই মঞ্চে শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নির্বাচনের শপথগ্রহণ করেছেন। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত পায় ৪০০ নেতা আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এক অনুষ্ঠানে এই শপথগ্রহণ করেন। জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ‘শান্তিতে বিজয়’ ক্যাম্পেইনের জাতীয় উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তৃণমূলের ৪০টি জেলার আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতির সমর্থনে তাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে একসঙ্গে দাঁড়িয়ে সহিংসতার বিরুদ্ধে অঙ্গীকার করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মইন খানসহ বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট এবং ব্রিটিশ হাই কমিশনার অ্যালিসন ব্লেক বক্তব্য রাখেন।
ইউএসএআইডি এবং ইউকেএইড এর যৌথ অর্থায়নে এবং ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের (এসপিএল) প্রকল্পের আওতায় ‘শান্তিতে বিজয়’ ক্যাম্পেইনটি পরিচালিত হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেন, গণতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ ও আদর্শ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সরকার সবসময় আন্তরিক রয়েছে। আগামীতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ভুল ও মিথ্যা প্রচারণা থেকে সবাইকে দূরে থাকতে হবে, বিদ্বেষ ছড়ানোর পথ থেকেও দূরে সরে আসতে হবে।
মঈন খান বলেন, আজকের অনুষ্ঠানটি অদ্বিতীয়। কারণ এখানে সারা দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলসমূহের নেতারা এক ছাদের নিচে একত্রিত হয়েছেন। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই, একই সঙ্গে নির্বাচনের জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। তবে শান্তির পূর্বশর্ত হলো সামাজিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার।
ব্রিটিশ হাই কমিশনার অ্যালিসন ব্লেক বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন এবং রাজনীতি দেশের সবার উজ্জল ভবিষ্যত নিশ্চিত করবে। আজকে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হয়েছি, কারণ আমরা সবাই একই আকাঙ্খা ধারণ করি।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট বলেন, এই অনুষ্ঠান বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন ও ব্রিটিশ সরকারের অংশীদারিত্বের সুফল। আমাদের একতাবদ্ধ হওয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে উন্নতি ও অগ্রগতির আকাঙ্খা। বাসস
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে শিশু সুরক্ষায় ক্যাপিটেশর গ্রান্টপ্রাপ্ত এতিমখানার ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পক্ষে আওয়ামী লীগ-বিএনপির নেতৃবৃন্দের শপথগ্রহণ

আপডেট সময় ০২:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮
জাতীয় ডেস্কঃ
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঢাকায় একই মঞ্চে শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নির্বাচনের শপথগ্রহণ করেছেন। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত পায় ৪০০ নেতা আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এক অনুষ্ঠানে এই শপথগ্রহণ করেন। জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে কেন্দ্রীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ‘শান্তিতে বিজয়’ ক্যাম্পেইনের জাতীয় উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তৃণমূলের ৪০টি জেলার আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতির সমর্থনে তাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে একসঙ্গে দাঁড়িয়ে সহিংসতার বিরুদ্ধে অঙ্গীকার করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মইন খানসহ বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট এবং ব্রিটিশ হাই কমিশনার অ্যালিসন ব্লেক বক্তব্য রাখেন।
ইউএসএআইডি এবং ইউকেএইড এর যৌথ অর্থায়নে এবং ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের (এসপিএল) প্রকল্পের আওতায় ‘শান্তিতে বিজয়’ ক্যাম্পেইনটি পরিচালিত হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেন, গণতান্ত্রিক, শান্তিপূর্ণ ও আদর্শ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সরকার সবসময় আন্তরিক রয়েছে। আগামীতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ভুল ও মিথ্যা প্রচারণা থেকে সবাইকে দূরে থাকতে হবে, বিদ্বেষ ছড়ানোর পথ থেকেও দূরে সরে আসতে হবে।
মঈন খান বলেন, আজকের অনুষ্ঠানটি অদ্বিতীয়। কারণ এখানে সারা দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলসমূহের নেতারা এক ছাদের নিচে একত্রিত হয়েছেন। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই, একই সঙ্গে নির্বাচনের জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। তবে শান্তির পূর্বশর্ত হলো সামাজিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার।
ব্রিটিশ হাই কমিশনার অ্যালিসন ব্লেক বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন এবং রাজনীতি দেশের সবার উজ্জল ভবিষ্যত নিশ্চিত করবে। আজকে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হয়েছি, কারণ আমরা সবাই একই আকাঙ্খা ধারণ করি।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট বলেন, এই অনুষ্ঠান বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন ও ব্রিটিশ সরকারের অংশীদারিত্বের সুফল। আমাদের একতাবদ্ধ হওয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে উন্নতি ও অগ্রগতির আকাঙ্খা। বাসস