ঢাকা ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে ২ মাসে ১৫টি গায়েবী মামলায় ৮ শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মী আত্মগোপনে

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের জন্য এখন নতুন আতঙ্কের নাম ‘গোপন বৈঠক’ নামের গায়েবি মামলা। বাস্তবে এ ধরনের কোন বৈঠক না হলেও দুই মাসে ১৫টি মামলায় আসামী হয়ে প্রায় আটশতাধিক নেতাকর্মী আত্মগোপনে রয়েছেন।

গত  ৮ সেপ্টেম্বর থেকে গত ৮ নভেম্বর মধ্যে উপজেলার মুরাদনগর থানা ও বাঙ্গরা বাজার থানায় নাশকতা, রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধন করার পরিকল্পনা করার অপরাদের অভিযোগ এনে এসব মামলা গুলো হয়। মামলা গুলোর মধ্যে মুরাদনগর থানা ১০টি ও বাঙ্গরা বাজার থানায় ৫টি মামলা হয়। অপর দিকে বিদেশে রয়েছেন এমন ব্যক্তিও এইসব মামলায় আসামি হচ্ছেন। আবার বয়সের ভারে নুব্জু হয়ে পড়েছেন, চোখে ঝাপসা দেখেন এমন বয়োবৃদ্ধ লোকও কথিত গোপন বৈঠকের মামলার আসামি হয়েছেন।

জানা যায়, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের পাচবারের নির্বাচিত এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ অসুস্থতা ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়িত হওয়ায় দির্ঘদিন দেশে বাইরে অবস্থান করায় অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে উপজেলা বিএনপি। ঠিক তখনই বিএনপির হালধরেন কায়কোবাদের চার ভাই। তাদের নেতৃত্বে যখন উপজেলা বিএনপি গুড়ে দাড়াতে শুরু করলো ঠিক তখনই শুরু হলো কতিথ গায়েবী মামলা। বাধ পরেনি কায়কোবাদের ভাইয়েরাও। বর্তমানে তারই ভাই আবু কাওছার নাশকতার পরিকল্পনাকারী হিসেবে পুলিশ আটক করে এবং বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে রয়েছে।

আরেই ভাই কাজী শাহ্ আরফিন নাশকতার পরিকল্পনা হিসেবে পলাতক রয়েছেন। পুলিশের গায়েবী, নাশকতা ও পরিকল্পনাকারী মামলায় বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে চলে যাওয়া একাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে নানা জটিলতায় পড়ছে মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি। প্রভাবশালী কোন নেতাকে মুরাদনগরে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ তাদের গ্রেফতারে বাড়ি বাড়ি তল্লাসি করছে বলে তাদের স্বজনরা অভিযোগ করেছে। গত দুই মাসের ১৫টি মামলায় বিএনপি ও এর সহযোগি সংগঠনের অন্তত ১৯ জন নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।

আটককৃতরা হলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ছোট ভাই আবু কাউছার, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মোহাম্মদ আলী, কুমিল্লা উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক এনামুল হক, মুরাদনগর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাসুদ রানা, উপজেলা কৃষকদলের সহ-সভাপতি ইমদাদুল আলম সিরাজ, যাত্রাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মহিবুল্লাহ, নবীপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারী কামাল উদ্দিন সরকার, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ওমর ফারুক বাদসা, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আমির হোসেন ভূইয়া, ধামঘর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি কবির হোসেন, সেচ্ছাসেবক দলের নেতা ও কায়কোবাদ ফোরাম অনলাইনের সহ-সভাপতি বিল্লাল হেসেন, যাত্রাপুর ইউনিয়ন শ্রমীকদলের সহ-সভাপতি নূরুনবী, সহ-যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সবুজ।

যারা আত্মগোপনে রয়েছেন তারা হলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির অন্যতম নেতা কাজী শাহ আরফিন, উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোল্লা মজিবুল হক, যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক কামাল উদ্দিন ভূইয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এড্যা. তৌহিদুর রহমান, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি নায়েব আলী, উপজেলা বিএনপির নেতা তকদির হোসেন, ওমর আলী, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহমুদুল হাছান, মাসুম মুন্সি, আলাউদ্দিন, প্রচার সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এড্যা. নাছির উদ্দিন, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক চঞ্চল রায়হান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জয়নাল আবেদিন মোল্লা, সিনিয়র সৈয়দ হাসান মীর,  যুগ্ম-আহ্বায় আলঙ্গীর হোসেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক হেদায়েত হোসেন, জুবায়ের হোসেন, রাব্বানী, মনির হোসেন, জুয়েল, ধামঘর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি আলামিন সরকার, যুবদলের সভাপতি সিটন সরকার, সহ বিএনপির প্রভাবশালী নেতাকর্মীর নামে গায়েবী ও নাশকতা পরিকল্পনার মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে। পুলিশের হাতে গ্রেফতারের ভয়ে তাদের এলাকায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোল্লা মজিবুল হক ঘটনার বিষয় গুলো নিশ্চিত করেন বলেন, কোন ঘটনা ছাড়াই বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ভূতুরে মামলা দায়ের করছে পুলিশ। আটককৃতদের প্রততেককে নিজ নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়, কিন্তু পুলিশ বলছে নাশকতার গোপন বৈঠকের সময় তাদের অটক করা হয়। সম্প্রতি ওই এলাকায় কোন মিটিং-মিছিলের কোন ঘটনা ঘটেনি। এলাকা টার্গেট করে পুলিশ একের পর এক বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করছেন। যারা এলাকায় থাকেন না তাদের নামেও মামলা দিয়েছে। তেমনি প্রবাসে থেকেও এসব মামলায় আসামী হচ্ছেন। বিএনপির নেতাকর্মী আত্মগোপনে পুলিশের মিথ্যা ও সাজানো মামলায় এখন আমরা এলাকা ছাড়া। পুলিশের গ্রেফতারে কোন নেতাকর্মী রাস্তায় বের হতে এমনকি বাড়িতেও থাকতে পারছে না। তিনি মিথ্যা ও সাজানো মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ও) কেএম মনজুর আলম ও বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান কাউকে হয়রানী ও উদ্যেশ্য প্রণোদিতভাবে মামলা দেওয়া হয়নি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার পরই তাদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে ২ মাসে ১৫টি গায়েবী মামলায় ৮ শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মী আত্মগোপনে

আপডেট সময় ১১:৪৮:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ ডিসেম্বর ২০১৮
মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের জন্য এখন নতুন আতঙ্কের নাম ‘গোপন বৈঠক’ নামের গায়েবি মামলা। বাস্তবে এ ধরনের কোন বৈঠক না হলেও দুই মাসে ১৫টি মামলায় আসামী হয়ে প্রায় আটশতাধিক নেতাকর্মী আত্মগোপনে রয়েছেন।

গত  ৮ সেপ্টেম্বর থেকে গত ৮ নভেম্বর মধ্যে উপজেলার মুরাদনগর থানা ও বাঙ্গরা বাজার থানায় নাশকতা, রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধন করার পরিকল্পনা করার অপরাদের অভিযোগ এনে এসব মামলা গুলো হয়। মামলা গুলোর মধ্যে মুরাদনগর থানা ১০টি ও বাঙ্গরা বাজার থানায় ৫টি মামলা হয়। অপর দিকে বিদেশে রয়েছেন এমন ব্যক্তিও এইসব মামলায় আসামি হচ্ছেন। আবার বয়সের ভারে নুব্জু হয়ে পড়েছেন, চোখে ঝাপসা দেখেন এমন বয়োবৃদ্ধ লোকও কথিত গোপন বৈঠকের মামলার আসামি হয়েছেন।

জানা যায়, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের পাচবারের নির্বাচিত এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ অসুস্থতা ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়িত হওয়ায় দির্ঘদিন দেশে বাইরে অবস্থান করায় অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে উপজেলা বিএনপি। ঠিক তখনই বিএনপির হালধরেন কায়কোবাদের চার ভাই। তাদের নেতৃত্বে যখন উপজেলা বিএনপি গুড়ে দাড়াতে শুরু করলো ঠিক তখনই শুরু হলো কতিথ গায়েবী মামলা। বাধ পরেনি কায়কোবাদের ভাইয়েরাও। বর্তমানে তারই ভাই আবু কাওছার নাশকতার পরিকল্পনাকারী হিসেবে পুলিশ আটক করে এবং বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে রয়েছে।

আরেই ভাই কাজী শাহ্ আরফিন নাশকতার পরিকল্পনা হিসেবে পলাতক রয়েছেন। পুলিশের গায়েবী, নাশকতা ও পরিকল্পনাকারী মামলায় বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে চলে যাওয়া একাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে নানা জটিলতায় পড়ছে মুরাদনগর উপজেলা বিএনপি। প্রভাবশালী কোন নেতাকে মুরাদনগরে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ তাদের গ্রেফতারে বাড়ি বাড়ি তল্লাসি করছে বলে তাদের স্বজনরা অভিযোগ করেছে। গত দুই মাসের ১৫টি মামলায় বিএনপি ও এর সহযোগি সংগঠনের অন্তত ১৯ জন নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।

আটককৃতরা হলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ছোট ভাই আবু কাউছার, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মোহাম্মদ আলী, কুমিল্লা উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক এনামুল হক, মুরাদনগর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাসুদ রানা, উপজেলা কৃষকদলের সহ-সভাপতি ইমদাদুল আলম সিরাজ, যাত্রাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মহিবুল্লাহ, নবীপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারী কামাল উদ্দিন সরকার, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ওমর ফারুক বাদসা, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আমির হোসেন ভূইয়া, ধামঘর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি কবির হোসেন, সেচ্ছাসেবক দলের নেতা ও কায়কোবাদ ফোরাম অনলাইনের সহ-সভাপতি বিল্লাল হেসেন, যাত্রাপুর ইউনিয়ন শ্রমীকদলের সহ-সভাপতি নূরুনবী, সহ-যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সবুজ।

যারা আত্মগোপনে রয়েছেন তারা হলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির অন্যতম নেতা কাজী শাহ আরফিন, উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোল্লা মজিবুল হক, যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক কামাল উদ্দিন ভূইয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এড্যা. তৌহিদুর রহমান, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি নায়েব আলী, উপজেলা বিএনপির নেতা তকদির হোসেন, ওমর আলী, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহমুদুল হাছান, মাসুম মুন্সি, আলাউদ্দিন, প্রচার সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এড্যা. নাছির উদ্দিন, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক চঞ্চল রায়হান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জয়নাল আবেদিন মোল্লা, সিনিয়র সৈয়দ হাসান মীর,  যুগ্ম-আহ্বায় আলঙ্গীর হোসেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক হেদায়েত হোসেন, জুবায়ের হোসেন, রাব্বানী, মনির হোসেন, জুয়েল, ধামঘর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি আলামিন সরকার, যুবদলের সভাপতি সিটন সরকার, সহ বিএনপির প্রভাবশালী নেতাকর্মীর নামে গায়েবী ও নাশকতা পরিকল্পনার মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে। পুলিশের হাতে গ্রেফতারের ভয়ে তাদের এলাকায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোল্লা মজিবুল হক ঘটনার বিষয় গুলো নিশ্চিত করেন বলেন, কোন ঘটনা ছাড়াই বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ভূতুরে মামলা দায়ের করছে পুলিশ। আটককৃতদের প্রততেককে নিজ নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়, কিন্তু পুলিশ বলছে নাশকতার গোপন বৈঠকের সময় তাদের অটক করা হয়। সম্প্রতি ওই এলাকায় কোন মিটিং-মিছিলের কোন ঘটনা ঘটেনি। এলাকা টার্গেট করে পুলিশ একের পর এক বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করছেন। যারা এলাকায় থাকেন না তাদের নামেও মামলা দিয়েছে। তেমনি প্রবাসে থেকেও এসব মামলায় আসামী হচ্ছেন। বিএনপির নেতাকর্মী আত্মগোপনে পুলিশের মিথ্যা ও সাজানো মামলায় এখন আমরা এলাকা ছাড়া। পুলিশের গ্রেফতারে কোন নেতাকর্মী রাস্তায় বের হতে এমনকি বাড়িতেও থাকতে পারছে না। তিনি মিথ্যা ও সাজানো মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ও) কেএম মনজুর আলম ও বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান কাউকে হয়রানী ও উদ্যেশ্য প্রণোদিতভাবে মামলা দেওয়া হয়নি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার পরই তাদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে।