ঢাকা ০৯:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে প্রাথমিক স্কুলের গণিত স্থলে সমাজ পরিক্ষা নেওয়ায় এলাকায় তোলপাড়

মো: মোশাররফ হোসেন মনির:

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত পরিক্ষার স্থলে “বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়” পরীক্ষা গ্রহন করে প্রশ্নফাঁস করার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এঘটনায় এলাকার সচেতন অভিভাকদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্ঠি হয়েছে।

সোমবার উপজেলার পূর্বধইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার দুপুরে গণিত পরীক্ষার স্থলে “বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয়” বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে নেয় হেডমাস্টার। অথচ ওই পরিক্ষাটি রুটিন অনুযায়ী হওয়ার কথা ছিল গতকাল সোমবার দুপুর দুইটায়। যার ফলে পরিক্ষার একদিন আগেই আসেপাশের কয়েকটি স্কুলের অভিভাবকও ছাত্রের হাতে “বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয়” প্রশ্নটি চলে যায়। কেউ কেউ চড়া মূল্য দিয়েও প্রশ্ন কিনেছেন।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) দিল আফরোজা পপির মুঠোফোনে এই বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে লাইন কেটে দেন তিনি। পরে একাদিকবার চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি ফোন রিসিভ না করায়।

ওই ক্লাস্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার তুহিন কান্তি দাস বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি এবং ঘটনাস্থলে যাচ্ছি।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহ্ মোহাম্মদ ইকবাল মনসুর বলেন, ঘটনাটি বিব্রতকর। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে প্রাথমিক স্কুলের গণিত স্থলে সমাজ পরিক্ষা নেওয়ায় এলাকায় তোলপাড়

আপডেট সময় ১১:৪৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৮
মো: মোশাররফ হোসেন মনির:

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত পরিক্ষার স্থলে “বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়” পরীক্ষা গ্রহন করে প্রশ্নফাঁস করার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এঘটনায় এলাকার সচেতন অভিভাকদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্ঠি হয়েছে।

সোমবার উপজেলার পূর্বধইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার দুপুরে গণিত পরীক্ষার স্থলে “বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয়” বিষয়ের পরীক্ষা নিয়ে নেয় হেডমাস্টার। অথচ ওই পরিক্ষাটি রুটিন অনুযায়ী হওয়ার কথা ছিল গতকাল সোমবার দুপুর দুইটায়। যার ফলে পরিক্ষার একদিন আগেই আসেপাশের কয়েকটি স্কুলের অভিভাবকও ছাত্রের হাতে “বাংলাদেশ ও বিশ^ পরিচয়” প্রশ্নটি চলে যায়। কেউ কেউ চড়া মূল্য দিয়েও প্রশ্ন কিনেছেন।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) দিল আফরোজা পপির মুঠোফোনে এই বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে লাইন কেটে দেন তিনি। পরে একাদিকবার চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি ফোন রিসিভ না করায়।

ওই ক্লাস্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার তুহিন কান্তি দাস বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি এবং ঘটনাস্থলে যাচ্ছি।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহ্ মোহাম্মদ ইকবাল মনসুর বলেন, ঘটনাটি বিব্রতকর। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।