জাতীয় ডেস্ক:
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, ‘সরকারের নির্দেশনায় একেবারে পরিকল্পিতভাবে রিটার্নিং অফিসাররা বিএনপির হেভিওয়েট নেতাদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জন্য এই পাঁয়তারা করছে। রিটার্নিং অফিসাররা সরকারের নির্দেশেই বিএনপি নেতাদের মনোনয়নপত্র তুচ্ছ কারণে বাতিল করছে।’
আইনের দ্বৈত্য প্রয়োগের অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘‘বিএনপির পাঁচ নেতার আবেদন হাইকোর্টে নাকচ হওয়ার পর এটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, ‘কারো দণ্ড হলে আপিল বিচারাধীন থাকলে তো চলবেই না, এমনকি আপিলে মুক্তি পেলেও নিস্তার নেই। কারণ দণ্ডিত ব্যক্তিকে মুক্তিলাভের পর ৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে।’ এখন আমাদের প্রশ্ন, অ্যাটর্নি জেনারেলের এই ব্যাখ্যা যদি বিবেচনায় নেয়া হয়, তাহলে মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং কক্সবাজারের সাংসদ আব্দুর রহমান বদির সংসদ সদস্য পদ কী অবৈধ নয়?”
মহীউদ্দিন খান আলমগীর, হাজী সেলিম দণ্ডিত হওয়ার পরও তাদের মনোনয়নপত্র কীভাবে বৈধ হয়- সে প্রশ্নও তোলেন রিজভী।