ঢাকা ০২:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ দিনে ৩৩টি সন্তান প্রসব

জাতীয় ডেস্ক:

বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ দিনে ৩৩টি সন্তান প্রসব হয়েছে। বর্তমানে সব প্রসূতি মা ও শিশু সুস্থ আছেন। বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলির তত্ত্বাবধানে ৩ জন মিডওয়াইফের সহযোগিতায় ৩৩ জন গর্ভবতী মা জীবিত সন্তান প্রসব করেন।

জানা গেছে, ২৮ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩৩ জন গর্ভবতী মহিলা বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়। ভর্তির পর সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলি, সেলিনা খাতুন, শানাজ বেগম ও আলেয়া বেগমসহ ৪ সদস্যের একটি মিডওয়াইফ টিমের সার্বিক সহযোগিতায় নার্গিস, নুরেদা, তাছলিমা, চেনু ভানু, ইতি, ফুলেরানী, সুজেদা, লিজা, ফাতেমা, ইছিমা, হালেমা, মিনা, ময়না, অতিকা, কাজল, সুলতানা, কোহিনূও, আজিফুল, ফারজানা, রিমা, হুসনা, সালমা, আফিয়া, মিষ্টি, মাবিয়া, সীমা, ফুলবাসী ও শান্তনাসহ ৩৩ জন গর্ভবতি মহিলা ৩৩টি জীবিত সুস্থ সন্তান প্রসব করেন। প্রসূতি মা ও শিশুরা সুস্থ আছে।

এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নুরুল আলম জানান, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার কারণেই বকশীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বেড়ে গেছে। তাই গর্ভবতী মায়েরা গ্রামের কু-চিকিৎসার পরিবর্তে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সমুখী হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিয়ে মা ও নবজাতক হাসিমুখে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।

সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলি বলেন, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের লেবার রুমে নানা প্রতিকুল পরিবেশ বিদ্যমান। লেবার রুমে টেবিল, স্পর্ট লাইট, অক্সিজেন মিটার, সাকমান ছাকুনি ও আলতার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ গাইনি সার্জন ও শিশু ডাক্তার থাকলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে চিকিৎসা ও সেবার মান আরও বাড়বে। মাতৃ ও শিশুর মৃত্যুর হার আরও কমে আসবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে রাতের অন্ধকারে চলে গোমতী নদীর মাটি কাটার মহোৎসব, নির্বিকার প্রশাসন

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ দিনে ৩৩টি সন্তান প্রসব

আপডেট সময় ১১:৩৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ডিসেম্বর ২০১৮
জাতীয় ডেস্ক:

বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ দিনে ৩৩টি সন্তান প্রসব হয়েছে। বর্তমানে সব প্রসূতি মা ও শিশু সুস্থ আছেন। বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলির তত্ত্বাবধানে ৩ জন মিডওয়াইফের সহযোগিতায় ৩৩ জন গর্ভবতী মা জীবিত সন্তান প্রসব করেন।

জানা গেছে, ২৮ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩৩ জন গর্ভবতী মহিলা বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়। ভর্তির পর সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলি, সেলিনা খাতুন, শানাজ বেগম ও আলেয়া বেগমসহ ৪ সদস্যের একটি মিডওয়াইফ টিমের সার্বিক সহযোগিতায় নার্গিস, নুরেদা, তাছলিমা, চেনু ভানু, ইতি, ফুলেরানী, সুজেদা, লিজা, ফাতেমা, ইছিমা, হালেমা, মিনা, ময়না, অতিকা, কাজল, সুলতানা, কোহিনূও, আজিফুল, ফারজানা, রিমা, হুসনা, সালমা, আফিয়া, মিষ্টি, মাবিয়া, সীমা, ফুলবাসী ও শান্তনাসহ ৩৩ জন গর্ভবতি মহিলা ৩৩টি জীবিত সুস্থ সন্তান প্রসব করেন। প্রসূতি মা ও শিশুরা সুস্থ আছে।

এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নুরুল আলম জানান, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার কারণেই বকশীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বেড়ে গেছে। তাই গর্ভবতী মায়েরা গ্রামের কু-চিকিৎসার পরিবর্তে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সমুখী হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিয়ে মা ও নবজাতক হাসিমুখে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।

সিনিয়র মিডওয়াইফ মাহমুদা সিদ্দিকা শিউলি বলেন, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের লেবার রুমে নানা প্রতিকুল পরিবেশ বিদ্যমান। লেবার রুমে টেবিল, স্পর্ট লাইট, অক্সিজেন মিটার, সাকমান ছাকুনি ও আলতার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ গাইনি সার্জন ও শিশু ডাক্তার থাকলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে চিকিৎসা ও সেবার মান আরও বাড়বে। মাতৃ ও শিশুর মৃত্যুর হার আরও কমে আসবে।