ঢাকা ০১:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘরের সিঁধ কেটে গৃহবধূকে দলবেঁধে ধর্ষণ

জাতীয় ডেস্কঃ

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নে ঘরের সিঁধ কেটে এক গৃহবধূকে দলবেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জাকির হোসেন জহির নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার দুপুর একটার দিকে ওই নারীকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আটক জাকির নবগ্রামের এনামুল হকের ছেলে। স্থানীয় জিয়ানগর এলাকায় একটি মুদি দোকান আছে জহিরের।

 

ধর্ষণের শিকার ওই নারীর বরাত দিয়ে তার মামা শ্বশুর জানান, রাত দেড়টার দিকে জাকির হোসেনসহ সাতজন তার ভাগনের (ভিকটিমের স্বামী) ঘরের সিঁধ কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে গৃহবধূর কাছে ৬০ হাজার টাকা আছে বলে তারা সেই টাকাগুলি চায়। বিষয়টি নিয়ে ভিকটিমের সঙ্গে তাদের তর্কাতর্কিও হয়। এক পর্যায়ে ঘরের লাইট বন্ধ করে ভিকটিমের মা, ছেলে ও দুই মেয়েকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তিনজন ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করে। যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তরা ঘরে থাকা নগদ টাকা, দুই ভরি স্বর্ণ, মোবাইল ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।

ওই ঘটনার পর কয়েকজন দুর্বৃত্ত আরেকটি বাড়িতে গিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে এক ভরি স্বর্ণ ও নগদ ৩৪ হাজার টাকা নিয়ে যায়।

কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির্জা মোহাম্মদ হাছান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভিকটিম বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেছেন। এদের মধ্যে জাকির নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ঘরের সিঁধ কেটে গৃহবধূকে দলবেঁধে ধর্ষণ

আপডেট সময় ০১:২০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নে ঘরের সিঁধ কেটে এক গৃহবধূকে দলবেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জাকির হোসেন জহির নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার দুপুর একটার দিকে ওই নারীকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আটক জাকির নবগ্রামের এনামুল হকের ছেলে। স্থানীয় জিয়ানগর এলাকায় একটি মুদি দোকান আছে জহিরের।

 

ধর্ষণের শিকার ওই নারীর বরাত দিয়ে তার মামা শ্বশুর জানান, রাত দেড়টার দিকে জাকির হোসেনসহ সাতজন তার ভাগনের (ভিকটিমের স্বামী) ঘরের সিঁধ কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে গৃহবধূর কাছে ৬০ হাজার টাকা আছে বলে তারা সেই টাকাগুলি চায়। বিষয়টি নিয়ে ভিকটিমের সঙ্গে তাদের তর্কাতর্কিও হয়। এক পর্যায়ে ঘরের লাইট বন্ধ করে ভিকটিমের মা, ছেলে ও দুই মেয়েকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তিনজন ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করে। যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তরা ঘরে থাকা নগদ টাকা, দুই ভরি স্বর্ণ, মোবাইল ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।

ওই ঘটনার পর কয়েকজন দুর্বৃত্ত আরেকটি বাড়িতে গিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে এক ভরি স্বর্ণ ও নগদ ৩৪ হাজার টাকা নিয়ে যায়।

কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির্জা মোহাম্মদ হাছান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভিকটিম বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেছেন। এদের মধ্যে জাকির নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।