ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুশফিক জাদুতে চিটাগংয়ের জয়

খেলঅধূলা ডেস্কঃ

রাজশাহী কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে দিলো চিটাগংয়ের মুশফিক বাহিনী। দুরন্ত এ জয়ের কাণ্ডারি মুশফিক, মোসাদ্দেক ও শেহজাদ। মুশফিক ৬৩ ও মোসাদ্দেক ৪৩ রান নিয়ে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।

এর আগে রাজশাহী নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে। ইভান্সের ঝড়ো ব্যাটে লড়াই করার পুঁজি পেয়ে যায় কিংসরা। এ ম্যাচেও দারুণ এক ইনিংস খেলেন আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া লাউরি ইভান্স। তিনি এ ম্যাচে খেলেন ৭৪ রানের ইনিংস। এছাড়া ক্রিস্টিয়ান ঝংকার করেন ৩৬ রান

১৫৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় চিটাগং। মিরাজের এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে ফেরেন ক্যামেরন ডেলপোর্ট। প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই আরাফাত সানির বলে স্ট্যাম্পিং হয়ে ফেরেন ইয়াসির আলি। সেই জের না কাটতেই সানির স্পিন জালে ধরা পড়েন মোহাম্মদ শেহজাদ। ড্রেসিংরুমের পথ ধরার আগে ১৭ বলে ৫ চারে ২৫ রান করেন এ আফগান হিটার।

টপঅর্ডারের মূল ৩ উইকেট খুইয়ে চাপে পড়ে চিটাগং। সেখান থেকে নাজিবুল্লাহ জাদরানকে নিয়ে দলকে টেনে তোলেন মুশফিকুর রহিম। দুর্দান্ত খেলতে খেলতে আচমকা স্তব্ধ হয়ে যান নাজিবুল্লাহ। সানির শিকার হয়ে ফেরার আগে ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৩ রান করেন এ আফগান। ততক্ষণে জয়ের ভিত পেয়ে যায় দলটি।

পরে জাদরান ফিরে গেলে মোসাদ্দেক হোসেনের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অধিনায়ক। দারুণ খেলেন তারা। ৬ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৩ রানের হার না মানা মনোমুগ্ধকর ইনিংস খেলেন মুশফিক। আর ২৬ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন মোসাদ্দেক। শেষমেষ বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়েন তারা। ২ বল বাকি থাকতেই জয় পেয়ে যায় চিটাগং ভাইকিংস।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ: স্বাগত জানাতে মুরাদনগরে ব্যাপক প্রস্ততি

মুশফিক জাদুতে চিটাগংয়ের জয়

আপডেট সময় ০১:১৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জানুয়ারী ২০১৯
খেলঅধূলা ডেস্কঃ

রাজশাহী কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে দিলো চিটাগংয়ের মুশফিক বাহিনী। দুরন্ত এ জয়ের কাণ্ডারি মুশফিক, মোসাদ্দেক ও শেহজাদ। মুশফিক ৬৩ ও মোসাদ্দেক ৪৩ রান নিয়ে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।

এর আগে রাজশাহী নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে। ইভান্সের ঝড়ো ব্যাটে লড়াই করার পুঁজি পেয়ে যায় কিংসরা। এ ম্যাচেও দারুণ এক ইনিংস খেলেন আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া লাউরি ইভান্স। তিনি এ ম্যাচে খেলেন ৭৪ রানের ইনিংস। এছাড়া ক্রিস্টিয়ান ঝংকার করেন ৩৬ রান

১৫৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় চিটাগং। মিরাজের এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে ফেরেন ক্যামেরন ডেলপোর্ট। প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই আরাফাত সানির বলে স্ট্যাম্পিং হয়ে ফেরেন ইয়াসির আলি। সেই জের না কাটতেই সানির স্পিন জালে ধরা পড়েন মোহাম্মদ শেহজাদ। ড্রেসিংরুমের পথ ধরার আগে ১৭ বলে ৫ চারে ২৫ রান করেন এ আফগান হিটার।

টপঅর্ডারের মূল ৩ উইকেট খুইয়ে চাপে পড়ে চিটাগং। সেখান থেকে নাজিবুল্লাহ জাদরানকে নিয়ে দলকে টেনে তোলেন মুশফিকুর রহিম। দুর্দান্ত খেলতে খেলতে আচমকা স্তব্ধ হয়ে যান নাজিবুল্লাহ। সানির শিকার হয়ে ফেরার আগে ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৩ রান করেন এ আফগান। ততক্ষণে জয়ের ভিত পেয়ে যায় দলটি।

পরে জাদরান ফিরে গেলে মোসাদ্দেক হোসেনের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অধিনায়ক। দারুণ খেলেন তারা। ৬ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৩ রানের হার না মানা মনোমুগ্ধকর ইনিংস খেলেন মুশফিক। আর ২৬ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন মোসাদ্দেক। শেষমেষ বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়েন তারা। ২ বল বাকি থাকতেই জয় পেয়ে যায় চিটাগং ভাইকিংস।