ঢাকা ০৭:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অবশেষে জয়ের দেখা পেল খুলনা

খেলাধূলা ডেস্কঃ

সিলেট সিক্সার্সের বিপক্ষে ২১ রানে জয় পেল মাহমুদউল্লাহর খুলনা টাইটান্স। খুলনা টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান করে। সিলেটকে দেন ১৭১ রানের টার্গেট। সিলেট নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করে ১৪৯ রান। ফলে ২১ রানে জয় পেল খুলনা টাইটান্স।

ব্যাটিংয়ে নেমে খুলনার লিটন দশ শূন্য রানে আউট হয়ে যান। আর সাব্বির রহমান ১২ বলে করেন ১৩ রান, আসিফ হোসেন ২৪ বলে ২৯, অলক কাপলি ১৬ বলে ১১ এবং মোহাম্মদ নেওয়াজ ৩৪ বলে ৫৪ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার এই ঝড়ো ইনিংস হারকে এড়াতে পারেনি।

এর আগে, ব্যাট করতে নেমে খুলনার দুই ওপেনার ব্রেন্ডন টেলর এবং জুনায়েদ সিদ্দিকীই বলতে গেলে সিলেটকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন। ৬.৫ ওভারে তারা দুজন ৭৩ রানের জুটি গড়ে বিচ্ছিন্ন হন। ২৩ বলে ৩৩ রান করে আউট হন জুনায়েদ সিদ্দিকী। এরপর আল আমিন হোসেন ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২ রান করে আউট হয়ে যান।

নাজমুল হোসেন শান্ত যতটা প্রতিভাবান, তার চেয়ে মাঠে দেখাতে পারেন অনেক কম। যে কারণে ১৩ বল খেলার পর ১৭ রানের ইনিংসটির অপমৃত্যু ঘটান শান্ত। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ হন স্ট্যাম্পিং। এরপর মাঠ থেকে শূন্য রানে ফিরে গেলেন আরিফুল হকও।

তবে আরিফুলের আগেই সাজঘরের পথ ধরেন এতক্ষণ খুলনার ভরসার প্রতীক হয়ে থাকা ব্রেন্ডন টেলরও। ৩১ বলে ৪৮ রান করেন তিনি। খুলনার ইনিংসকে টানার পরের কাজটা কাঁধে তুলে নেন ডেভিড ওয়াইজ। ২৫ বলে ৩৮ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান করে খুলনা টাইটান্স।

সিলেটের হয়ে ঝলক দেখালেন অলক কাপালিই। ৪ ওভার বল করে ২২ রান দিয়ে একাই নেন ৪ উইকেট। তাসকিন এবং মোহাম্মদ নওয়াজ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম বাড়ি ভাঙচুর

অবশেষে জয়ের দেখা পেল খুলনা

আপডেট সময় ০২:২৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারী ২০১৯
খেলাধূলা ডেস্কঃ

সিলেট সিক্সার্সের বিপক্ষে ২১ রানে জয় পেল মাহমুদউল্লাহর খুলনা টাইটান্স। খুলনা টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান করে। সিলেটকে দেন ১৭১ রানের টার্গেট। সিলেট নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করে ১৪৯ রান। ফলে ২১ রানে জয় পেল খুলনা টাইটান্স।

ব্যাটিংয়ে নেমে খুলনার লিটন দশ শূন্য রানে আউট হয়ে যান। আর সাব্বির রহমান ১২ বলে করেন ১৩ রান, আসিফ হোসেন ২৪ বলে ২৯, অলক কাপলি ১৬ বলে ১১ এবং মোহাম্মদ নেওয়াজ ৩৪ বলে ৫৪ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার এই ঝড়ো ইনিংস হারকে এড়াতে পারেনি।

এর আগে, ব্যাট করতে নেমে খুলনার দুই ওপেনার ব্রেন্ডন টেলর এবং জুনায়েদ সিদ্দিকীই বলতে গেলে সিলেটকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেন। ৬.৫ ওভারে তারা দুজন ৭৩ রানের জুটি গড়ে বিচ্ছিন্ন হন। ২৩ বলে ৩৩ রান করে আউট হন জুনায়েদ সিদ্দিকী। এরপর আল আমিন হোসেন ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২ রান করে আউট হয়ে যান।

নাজমুল হোসেন শান্ত যতটা প্রতিভাবান, তার চেয়ে মাঠে দেখাতে পারেন অনেক কম। যে কারণে ১৩ বল খেলার পর ১৭ রানের ইনিংসটির অপমৃত্যু ঘটান শান্ত। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ হন স্ট্যাম্পিং। এরপর মাঠ থেকে শূন্য রানে ফিরে গেলেন আরিফুল হকও।

তবে আরিফুলের আগেই সাজঘরের পথ ধরেন এতক্ষণ খুলনার ভরসার প্রতীক হয়ে থাকা ব্রেন্ডন টেলরও। ৩১ বলে ৪৮ রান করেন তিনি। খুলনার ইনিংসকে টানার পরের কাজটা কাঁধে তুলে নেন ডেভিড ওয়াইজ। ২৫ বলে ৩৮ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান করে খুলনা টাইটান্স।

সিলেটের হয়ে ঝলক দেখালেন অলক কাপালিই। ৪ ওভার বল করে ২২ রান দিয়ে একাই নেন ৪ উইকেট। তাসকিন এবং মোহাম্মদ নওয়াজ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।