ঢাকা ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রাজিলে বাঁধ ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৮

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ব্রাজিলের দক্ষিণপূর্ব রাজ্য মিনাস জেরাইসে বাঁধ ধসে খনিজ বর্জ্যরে প্রবাহে চাপা পড়ে নিহতের সংখ্যা ৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

শুক্রবার দুপুরে ব্রুমাজিনো শহরে ভালি এস কোম্পানির কোরেগো দো ফেইজাও আকরিক লোহার খনি সংশ্লিষ্ট বাঁধটি ভেঙে খনি বর্জ্যরে বিশাল এক প্রবাহ খনির স্থাপনাগুলোতে আছড়ে পড়ে। কাদায় চাপা পড়ে নিকটবর্তী বসতির বিভিন্ন ভবন ও যানবাহন। কী কারণে বাঁধটি ধসে পড়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ঘটনার দুদিন পরও উদ্ধার কর্মীরা নিখোঁজ কয়েকশ জনের সন্ধানে জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। রবিবার সূর্য ডোবার পরও তারা একটি বাস ও একটি বাড়ির ভেতরে মৃতদেহের খোঁজে অনুসন্ধান চালান। ওই বাড়ি থেকে আগেই দুর্ঘটনায় নিহত তিনজনের মৃতদেহ মিলেছিল বলে জানিয়েছেন মিনাস জেরাইস দমকল বিভাগের মুখপাত্র পেদ্রো আহিরা। সময় যত গড়াচ্ছে নিখোঁজদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনাও তত ক্ষীণ হচ্ছে বলে ভাষ্য কর্মকর্তাদের।

পেদ্রো আহিরা বলেন, ‘শেষ দেহটি পাওয়া পর্যন্ত, দমকল বিভাগ জীবিত কাউকে পাওয়ার সম্ভাবনা সামনে রেখেই কাজ করে যাবে। অবশ্যই, দুর্ঘটনার ধরন এবং সময় যেভাবে পার হচ্ছে, তাতে জীবিত কাউকে পাওয়ার সম্ভাবনা কমে আসছে।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু, আহত ৩

ব্রাজিলে বাঁধ ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৮

আপডেট সময় ০১:৩৩:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৯
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ব্রাজিলের দক্ষিণপূর্ব রাজ্য মিনাস জেরাইসে বাঁধ ধসে খনিজ বর্জ্যরে প্রবাহে চাপা পড়ে নিহতের সংখ্যা ৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

শুক্রবার দুপুরে ব্রুমাজিনো শহরে ভালি এস কোম্পানির কোরেগো দো ফেইজাও আকরিক লোহার খনি সংশ্লিষ্ট বাঁধটি ভেঙে খনি বর্জ্যরে বিশাল এক প্রবাহ খনির স্থাপনাগুলোতে আছড়ে পড়ে। কাদায় চাপা পড়ে নিকটবর্তী বসতির বিভিন্ন ভবন ও যানবাহন। কী কারণে বাঁধটি ধসে পড়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ঘটনার দুদিন পরও উদ্ধার কর্মীরা নিখোঁজ কয়েকশ জনের সন্ধানে জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। রবিবার সূর্য ডোবার পরও তারা একটি বাস ও একটি বাড়ির ভেতরে মৃতদেহের খোঁজে অনুসন্ধান চালান। ওই বাড়ি থেকে আগেই দুর্ঘটনায় নিহত তিনজনের মৃতদেহ মিলেছিল বলে জানিয়েছেন মিনাস জেরাইস দমকল বিভাগের মুখপাত্র পেদ্রো আহিরা। সময় যত গড়াচ্ছে নিখোঁজদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনাও তত ক্ষীণ হচ্ছে বলে ভাষ্য কর্মকর্তাদের।

পেদ্রো আহিরা বলেন, ‘শেষ দেহটি পাওয়া পর্যন্ত, দমকল বিভাগ জীবিত কাউকে পাওয়ার সম্ভাবনা সামনে রেখেই কাজ করে যাবে। অবশ্যই, দুর্ঘটনার ধরন এবং সময় যেভাবে পার হচ্ছে, তাতে জীবিত কাউকে পাওয়ার সম্ভাবনা কমে আসছে।’