ঢাকা ০৭:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের দেখতে আসছেন জোলি

বিনোদন ডেস্কঃ

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) বিশেষ দূত হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখতে বাংলাদেশে আসবেন হলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।

জোলির সফরের সূচি এখনো ঠিক হয়নি। তবে সব কিছু ঠিক থাকলে এ মাসের প্রথমভাগে জোলি ঢাকায় আসবেন বলে জানা গেছে।

মিয়ানমার সেনাবাহিনী জাতিগত নির্মূল অভিযান শুরু করলে প্রায় পৌনে সাত লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ২০১৭ সালেই মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে রোহিঙ্গা নারীদের নির্যাতনের শিকার হওয়ার বর্ণনা শুনে ঢাকায় আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন হলিউডের এ অভিনেত্রী।

আমি কবে বাইরে চইলা যাব, এই দেশের সব প্রেমভাোবাস

চলচ্চিত্র জগতের বাইরে ২০০১ সালে তিনি জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার শুভেচ্ছাদূত মনোনীত হয়েছেন। বিশ্বব্যাপী মানবতার প্রচার, এবং বিশেষ করে শরণার্থীদের নিয়ে কাজ করার জন্য জোলি বিশেষভাবে সমাদৃত। মাঠপর্যায়ে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে জোলি পরিদর্শন করেছেন এবং ২০টিরও বেশি দেশে তিনি শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণভাবে উচ্ছেদ হওয়া মানুষের সাথে দেখা করেছেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ: স্বাগত জানাতে মুরাদনগরে ব্যাপক প্রস্ততি

রোহিঙ্গাদের দেখতে আসছেন জোলি

আপডেট সময় ০১:১১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
বিনোদন ডেস্কঃ

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) বিশেষ দূত হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখতে বাংলাদেশে আসবেন হলিউডের বিখ্যাত অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।

জোলির সফরের সূচি এখনো ঠিক হয়নি। তবে সব কিছু ঠিক থাকলে এ মাসের প্রথমভাগে জোলি ঢাকায় আসবেন বলে জানা গেছে।

মিয়ানমার সেনাবাহিনী জাতিগত নির্মূল অভিযান শুরু করলে প্রায় পৌনে সাত লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ২০১৭ সালেই মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাতে রোহিঙ্গা নারীদের নির্যাতনের শিকার হওয়ার বর্ণনা শুনে ঢাকায় আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন হলিউডের এ অভিনেত্রী।

আমি কবে বাইরে চইলা যাব, এই দেশের সব প্রেমভাোবাস

চলচ্চিত্র জগতের বাইরে ২০০১ সালে তিনি জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার শুভেচ্ছাদূত মনোনীত হয়েছেন। বিশ্বব্যাপী মানবতার প্রচার, এবং বিশেষ করে শরণার্থীদের নিয়ে কাজ করার জন্য জোলি বিশেষভাবে সমাদৃত। মাঠপর্যায়ে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে জোলি পরিদর্শন করেছেন এবং ২০টিরও বেশি দেশে তিনি শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণভাবে উচ্ছেদ হওয়া মানুষের সাথে দেখা করেছেন।