ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুরে পূর্ব স্ত্রুতার জের ধরে ডাকাত বানানোর চেষ্টায় ও মারধর

মো.আশিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর (প্রতিনিধি)ঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নে গত রাত আনুমানিক ৫টা ৩ মিনিট সময়ে এক ঝরনা বেগম (৪৫)ঘরে ডাকাতি করতে আসেন তরিকুল, এমন কথা বলা বলি শুরু করে ঝরনা ও তার ছেলে রুবেল, শাহিন শফিক, এমন অবস্থায় শফিক শাহিন, রুবেল, তরিকুল কে বেদম মারধর করেন বলে জানান স্থানীয় লোকজন।

আরো বলেন তরিকুল নাকি ঝরনা মুখ চেপে বলে আলমারির চাবি দে। তুই ৫০ হাজার টাকা ব্যাংক থেকে তুলছত।পরে মহিলা চাবি দিয়ে দেয়। মহিলার চিৎকার শুনে এলাকাবাসী তরিকুল কে ডাকাতক হিসাবে আটক করেন অনেক মারধর করেন। এই ঘটনাটি ঘটেছে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের কানাইনগর দক্ষিণ পাড়ার শাহজানের ভাই মান্নান মিয়ার বাড়িতে।একই গ্রামের তরিকুল ইসলাম (৩৫)কে শফিক রুবেল ও শাহিন আটক করেন। কানাই নগর গ্রামের কেরামত আলীর ছেলে তরিকুল ইসলাম।

তরিকুল ইসলাম বর্তমানে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ছাত্র দলের যুগ্ম সম্পাদক। তরিকুল বলেন আমাকে রুগীর বাহানা করে ডেকে নিয়ে মারধর করেন ও আমার ৩০ হাজার টাকা দামের( স্যমসাং)মোবাইল রেখে দেয়।আর আমি তাদের দোকানে ভাড়া থাকতাম এরই জের ধরে আমাকে এরকম ফন্দি করে আটক করে। আর আমি তাদের বাড়িতে যাওয়ার সময়ে আামাকে সিএনজি ড্রাইভার আলাউদ্দিন দেখেছে। তখন সময় ৫ টা ২০ মিনিট বাজে।তবে তারা আমাকে প্রানে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা এই সমাজের কাছে আমি বিচার চাই। ঝরনা বেগম বলেন সে আমার ঘরে ডাকাতি করতে আসেছিলো আমার ছেলে আটক করে মারধর করে গাছে বেধে রাখে।আর সে আমাকে এই রাতেই ফোন দিয়ে ছিল কয়েকবার।আর সে আমার দোকানে ভাড়া থাকত।তার মোবাইল আমরা রাইখা দিয়াছি। চেয়ারম্যান নজরুল বলেন আমি বাড়িতে থেকেও এত বড় ঘটনা আমি জানিনা। এটা ঝরনা ও তার ছেলেরা মিলে ঘটনাটি করেছে।আর তরিকুলের সভাব তেমন ভাল না তবে এখানে সে কি কারণে গিয়েছে।আর ঝরনার মোবাইলে তার কল রেকর্ড আছে যে তাদের মাজে কথা বার্তা হয়েছে। এটা ঝরনা নির্দোষ সাজতে চেষ্টা চালাইতাছে।আসলে আমরা বুজতে বাকি নাই।

বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি সালাউদ্দিন চৌধুরি বলেন আমি জানিনা, থানায় কেহ অভিযোগ নিয়ে আসেনি, আর আসলে আমি তাদের কে আইনের আওতায় আনব।এলাকা বাসি বলেন আমরা এর সঠিক বিচার চাই প্রকৃত দুশিকে আইনের আওতায় আনা হউক

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

বাঞ্ছারামপুরে পূর্ব স্ত্রুতার জের ধরে ডাকাত বানানোর চেষ্টায় ও মারধর

আপডেট সময় ০৫:১৪:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০১৯
মো.আশিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর (প্রতিনিধি)ঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নে গত রাত আনুমানিক ৫টা ৩ মিনিট সময়ে এক ঝরনা বেগম (৪৫)ঘরে ডাকাতি করতে আসেন তরিকুল, এমন কথা বলা বলি শুরু করে ঝরনা ও তার ছেলে রুবেল, শাহিন শফিক, এমন অবস্থায় শফিক শাহিন, রুবেল, তরিকুল কে বেদম মারধর করেন বলে জানান স্থানীয় লোকজন।

আরো বলেন তরিকুল নাকি ঝরনা মুখ চেপে বলে আলমারির চাবি দে। তুই ৫০ হাজার টাকা ব্যাংক থেকে তুলছত।পরে মহিলা চাবি দিয়ে দেয়। মহিলার চিৎকার শুনে এলাকাবাসী তরিকুল কে ডাকাতক হিসাবে আটক করেন অনেক মারধর করেন। এই ঘটনাটি ঘটেছে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের কানাইনগর দক্ষিণ পাড়ার শাহজানের ভাই মান্নান মিয়ার বাড়িতে।একই গ্রামের তরিকুল ইসলাম (৩৫)কে শফিক রুবেল ও শাহিন আটক করেন। কানাই নগর গ্রামের কেরামত আলীর ছেলে তরিকুল ইসলাম।

তরিকুল ইসলাম বর্তমানে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ছাত্র দলের যুগ্ম সম্পাদক। তরিকুল বলেন আমাকে রুগীর বাহানা করে ডেকে নিয়ে মারধর করেন ও আমার ৩০ হাজার টাকা দামের( স্যমসাং)মোবাইল রেখে দেয়।আর আমি তাদের দোকানে ভাড়া থাকতাম এরই জের ধরে আমাকে এরকম ফন্দি করে আটক করে। আর আমি তাদের বাড়িতে যাওয়ার সময়ে আামাকে সিএনজি ড্রাইভার আলাউদ্দিন দেখেছে। তখন সময় ৫ টা ২০ মিনিট বাজে।তবে তারা আমাকে প্রানে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে। এটা এই সমাজের কাছে আমি বিচার চাই। ঝরনা বেগম বলেন সে আমার ঘরে ডাকাতি করতে আসেছিলো আমার ছেলে আটক করে মারধর করে গাছে বেধে রাখে।আর সে আমাকে এই রাতেই ফোন দিয়ে ছিল কয়েকবার।আর সে আমার দোকানে ভাড়া থাকত।তার মোবাইল আমরা রাইখা দিয়াছি। চেয়ারম্যান নজরুল বলেন আমি বাড়িতে থেকেও এত বড় ঘটনা আমি জানিনা। এটা ঝরনা ও তার ছেলেরা মিলে ঘটনাটি করেছে।আর তরিকুলের সভাব তেমন ভাল না তবে এখানে সে কি কারণে গিয়েছে।আর ঝরনার মোবাইলে তার কল রেকর্ড আছে যে তাদের মাজে কথা বার্তা হয়েছে। এটা ঝরনা নির্দোষ সাজতে চেষ্টা চালাইতাছে।আসলে আমরা বুজতে বাকি নাই।

বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি সালাউদ্দিন চৌধুরি বলেন আমি জানিনা, থানায় কেহ অভিযোগ নিয়ে আসেনি, আর আসলে আমি তাদের কে আইনের আওতায় আনব।এলাকা বাসি বলেন আমরা এর সঠিক বিচার চাই প্রকৃত দুশিকে আইনের আওতায় আনা হউক