ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

তথ্যপ্রযযুক্তি ডেস্কঃ

নিউজিল্যান্ডে ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে হামলাকারী বন্ধুকধারী তার হামলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ প্রচার করেছিলো। সে ভিডিও কিছুক্ষণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে একাধিক একাউন্টের মাধ্যমে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো সে ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে হিমশিম খাচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নীতিবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হওয়ায় ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব তখনই সেই ভিডিও পোস্ট করা অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ততক্ষণে ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এখন সে ভিডিও মুছে ফেলতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে।

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

টুইটার কর্তৃপক্ষ তাদের এক বার্তায় জানিয়েছে, ‘নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে আজ যে ঘটনা ঘটেছে তাতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদল কাজ করছে ভিডিওটি খুঁজে বের করে তা মুছে ফেলতে। সেইসঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত আমরা।’

ফেসবুকের নিউজিল্যান্ড অফিসের মুখপাত্র মিয়া গার্লিক এক বার্তায় জানিয়েছেন, ‘ঘটনার পরই পুলিশ আমাদের সতর্ক করে ভিডিওটির ব্যাপারে। আমরা তখনই ভিডিও প্রচারকারীর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করি এবং ভিডিওটি ডিলিট করি। আমরা নিউজিল্যান্ডের পুলিশের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি।’

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৭ সালে ফেসবুকে এমন একটি ঘটনা ঘটেছিলো। যেখানে কিছু মানুষ তাদের আত্মহত্যার চিন্তা শেয়ার করছিলো। যা আত্মহত্যায় প্ররোচিত করছিলো মানুষকে। এবং মানুষ আত্মহত্যার ভিডিও শেয়ার করতে শুরু করেছিলো।

তবে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ভিডিও সরিয়ে নেওয়ার দাবি করলেও এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী একাধিক ব্যক্তি দাবি করেছেন তারা এখনো ভিডিওটি খুঁজে পাচ্ছেন!

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

আপডেট সময় ১১:২০:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০১৯
তথ্যপ্রযযুক্তি ডেস্কঃ

নিউজিল্যান্ডে ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে হামলাকারী বন্ধুকধারী তার হামলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ প্রচার করেছিলো। সে ভিডিও কিছুক্ষণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে একাধিক একাউন্টের মাধ্যমে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো সে ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে হিমশিম খাচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নীতিবহির্ভূত কর্মকাণ্ড হওয়ায় ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব তখনই সেই ভিডিও পোস্ট করা অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ততক্ষণে ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এখন সে ভিডিও মুছে ফেলতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে।

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

টুইটার কর্তৃপক্ষ তাদের এক বার্তায় জানিয়েছে, ‘নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে আজ যে ঘটনা ঘটেছে তাতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদল কাজ করছে ভিডিওটি খুঁজে বের করে তা মুছে ফেলতে। সেইসঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত আমরা।’

ফেসবুকের নিউজিল্যান্ড অফিসের মুখপাত্র মিয়া গার্লিক এক বার্তায় জানিয়েছেন, ‘ঘটনার পরই পুলিশ আমাদের সতর্ক করে ভিডিওটির ব্যাপারে। আমরা তখনই ভিডিও প্রচারকারীর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করি এবং ভিডিওটি ডিলিট করি। আমরা নিউজিল্যান্ডের পুলিশের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি।’

ফেসবুক, ইউিটউব এবং টুইটার নিউজিল্যান্ড হামলার ভিডিও মুছে দিতে হিমশিম খাচ্ছে!

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৭ সালে ফেসবুকে এমন একটি ঘটনা ঘটেছিলো। যেখানে কিছু মানুষ তাদের আত্মহত্যার চিন্তা শেয়ার করছিলো। যা আত্মহত্যায় প্ররোচিত করছিলো মানুষকে। এবং মানুষ আত্মহত্যার ভিডিও শেয়ার করতে শুরু করেছিলো।

তবে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ভিডিও সরিয়ে নেওয়ার দাবি করলেও এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী একাধিক ব্যক্তি দাবি করেছেন তারা এখনো ভিডিওটি খুঁজে পাচ্ছেন!