ঢাকা ০৭:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫, ২২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক আর নেই

জাতীয় ডেস্ক রির্পোটঃ

সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আমিনুল হক মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)।

রবিবার সকালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে তিনি একই হাসপাতালে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

তিনি দীর্ঘদিন থেকে উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্টসহ কয়েকটি রোগে আক্রান্ত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তিনি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি হন। তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় সেখান থেকে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এর পর তাকে বাংলাদেশে এনে ঢাকার ইউনাইটেড হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়।

ব্যারিস্টার আমিনুল হক রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আগ পর্যন্ত এমপি ও মন্ত্রী ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার আমিনুল হক আর নেই

আপডেট সময় ০৯:১৯:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৯
জাতীয় ডেস্ক রির্পোটঃ

সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আমিনুল হক মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)।

রবিবার সকালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে তিনি একই হাসপাতালে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

তিনি দীর্ঘদিন থেকে উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্টসহ কয়েকটি রোগে আক্রান্ত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর তিনি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি হন। তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় সেখান থেকে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এর পর তাকে বাংলাদেশে এনে ঢাকার ইউনাইটেড হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়।

ব্যারিস্টার আমিনুল হক রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আগ পর্যন্ত এমপি ও মন্ত্রী ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।