ঢাকা ০৪:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে বন্ধ হলো পাবজি গেম

বিনোদন ডেস্ক:

বাংলাদেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে অনলাইন গেম ‘প্লেয়ার আননোনস ব্যাটলগ্রাউন্ড’ (পিইউবিজি)। যেটা পাবজি গেম নামেই বেশি পরিচিত। ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার সিকিউরিটি বিভাগের আবেদনের প্রেক্ষিতে গেইমটি ডাউনলোড করার সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে বিটিআরসি।

পুলিশের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার নাজমুল ইসলাম শুক্রবার পাবজি বন্ধের বিষয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন।

তিনি জানান, নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতেই পাবজির নানা নেতিবাচক সাইকোসোশ্যাল প্রাযুক্তিক প্রভাবের কারণে এই গেম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য নেই। এই গেম এখন আর বাংলাদেশে বসে খেলা যাবে না।

দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি ব্লুহোলের তৈরি গেমটি। অনলাইনে একাধিক ব্যক্তি মিলে খেলতে হয় এটি। এই গেমে মানুষ হত্যা, অস্ত্র ব্যবহারসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড করা হয়। যা একসময় আসক্তিতে পরিণত হয়। শুধু তাই নয়, এটি কিশোর-কিশোরীদের সহিংস করে তুলে। সমাজে এর নেতিবাচক প্রভাব ও শিক্ষার্থীদের সহিংস হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে গেমটি বন্ধের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলে।

উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে চীন, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, জর্ডান এবং ভারতের কয়েকটি রাজ্যে এই গেম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশে বন্ধ হলো পাবজি গেম

আপডেট সময় ০৬:২২:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০১৯
বিনোদন ডেস্ক:

বাংলাদেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে অনলাইন গেম ‘প্লেয়ার আননোনস ব্যাটলগ্রাউন্ড’ (পিইউবিজি)। যেটা পাবজি গেম নামেই বেশি পরিচিত। ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার সিকিউরিটি বিভাগের আবেদনের প্রেক্ষিতে গেইমটি ডাউনলোড করার সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে বিটিআরসি।

পুলিশের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার নাজমুল ইসলাম শুক্রবার পাবজি বন্ধের বিষয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন।

তিনি জানান, নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতেই পাবজির নানা নেতিবাচক সাইকোসোশ্যাল প্রাযুক্তিক প্রভাবের কারণে এই গেম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য নেই। এই গেম এখন আর বাংলাদেশে বসে খেলা যাবে না।

দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি ব্লুহোলের তৈরি গেমটি। অনলাইনে একাধিক ব্যক্তি মিলে খেলতে হয় এটি। এই গেমে মানুষ হত্যা, অস্ত্র ব্যবহারসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড করা হয়। যা একসময় আসক্তিতে পরিণত হয়। শুধু তাই নয়, এটি কিশোর-কিশোরীদের সহিংস করে তুলে। সমাজে এর নেতিবাচক প্রভাব ও শিক্ষার্থীদের সহিংস হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে গেমটি বন্ধের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলে।

উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে চীন, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, জর্ডান এবং ভারতের কয়েকটি রাজ্যে এই গেম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।