ঢাকা ০২:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পদত্যাগের প্রশ্নই আসে না: মেনন

জাতীয় ডেস্ক:

বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য পদত্যাগ করবেন না বলে জানিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের শরীক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। আর পদত্যাগের প্রশ্ন আসে না।’ তবে বিষয়টি নিয়ে তার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম। খবর: ডয়চে ভেলে।

এদিকে বিতর্কিত বক্তব্যের কারণে রাশেদ খান মেননের পদত্যাগ করা উচিৎ বলে মন্তব্য করেছেন ১৪ দলের শরীক সাম্যবাদী দলের প্রধান দিলীপ বড়ুয়া।

তিনি বলেন, ‘রাশেদ খান মেনন কেন বলেছেন, তার কথা সঠিক কিনা সেটার জবাব আমি দেব না। তবে তিনি যা বলেছেন তা পদত্যাগ করেই বলা উচিত ছিল। তিনি যা বলেছেন তার জন্য এখন তার পদত্যাগ করা উচিত। তার দু’টি অবস্থানতো একসঙ্গে হয় না।’

দিলীপ বড়ুয়ার এ বক্তব্যের জাববে রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। পদত্যাগের প্রশ্ন আসে না। এটাতো শুধু নৈতিকতার প্রশ্ন নয়, এরসঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্ন জড়িত আছে। ১৯৮৬ সালেওতো বলা হয়েছিল মিডিয়া ক্যু হয়েছিল। তারপরওতো সবাই পার্লামেন্টে ছিলো। পদত্যাগ না করেও ভোটের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া যায়।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

পদত্যাগের প্রশ্নই আসে না: মেনন

আপডেট সময় ০৫:০১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯
জাতীয় ডেস্ক:

বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য পদত্যাগ করবেন না বলে জানিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের শরীক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। আর পদত্যাগের প্রশ্ন আসে না।’ তবে বিষয়টি নিয়ে তার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম। খবর: ডয়চে ভেলে।

এদিকে বিতর্কিত বক্তব্যের কারণে রাশেদ খান মেননের পদত্যাগ করা উচিৎ বলে মন্তব্য করেছেন ১৪ দলের শরীক সাম্যবাদী দলের প্রধান দিলীপ বড়ুয়া।

তিনি বলেন, ‘রাশেদ খান মেনন কেন বলেছেন, তার কথা সঠিক কিনা সেটার জবাব আমি দেব না। তবে তিনি যা বলেছেন তা পদত্যাগ করেই বলা উচিত ছিল। তিনি যা বলেছেন তার জন্য এখন তার পদত্যাগ করা উচিত। তার দু’টি অবস্থানতো একসঙ্গে হয় না।’

দিলীপ বড়ুয়ার এ বক্তব্যের জাববে রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না। পদত্যাগের প্রশ্ন আসে না। এটাতো শুধু নৈতিকতার প্রশ্ন নয়, এরসঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্ন জড়িত আছে। ১৯৮৬ সালেওতো বলা হয়েছিল মিডিয়া ক্যু হয়েছিল। তারপরওতো সবাই পার্লামেন্টে ছিলো। পদত্যাগ না করেও ভোটের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া যায়।’