ঢাকা ০৬:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিন বাহিনীর প্রধানের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ

জাতীয় :

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে বৃহস্পতিবার দুপুরে বঙ্গভবনে সাক্ষাৎ করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানগণ। এ সময় রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধান, সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য এবং তাদের পরিবারকে সশস্ত্রবাহিনী দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে দিনটি প্রতিবছর সশস্ত্রবাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

রাষ্ট্র প্রধান বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গঠিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের গর্ব। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ইতিমধ্যেই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এবং শান্তিরক্ষী মিশনে কার্যকর ভূমিকার মধ্য দিয়ে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার ‘ফোর্সেস গোল- ২০৩০’-এর আওতায় তিন বাহিনীর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্র প্রধান আশা প্রকাশ করেন, সশস্ত্র বাহিনীর কল্যাণে সরকারের এ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

বৈঠকে তিন বাহিনী প্রধানগণ সংশ্লিষ্ট বাহিনী কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন কল্যাণকর কর্মকাণ্ড ও সময়োচিত পদক্ষেপ সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল আবু মোজাফফর মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব চৌধুরী, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাশিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

তিন বাহিনীর প্রধানের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ

আপডেট সময় ১২:০৩:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৯

জাতীয় :

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে বৃহস্পতিবার দুপুরে বঙ্গভবনে সাক্ষাৎ করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানগণ। এ সময় রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধান, সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য এবং তাদের পরিবারকে সশস্ত্রবাহিনী দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে দিনটি প্রতিবছর সশস্ত্রবাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

রাষ্ট্র প্রধান বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গঠিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের গর্ব। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ইতিমধ্যেই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এবং শান্তিরক্ষী মিশনে কার্যকর ভূমিকার মধ্য দিয়ে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার ‘ফোর্সেস গোল- ২০৩০’-এর আওতায় তিন বাহিনীর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্র প্রধান আশা প্রকাশ করেন, সশস্ত্র বাহিনীর কল্যাণে সরকারের এ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

বৈঠকে তিন বাহিনী প্রধানগণ সংশ্লিষ্ট বাহিনী কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন কল্যাণকর কর্মকাণ্ড ও সময়োচিত পদক্ষেপ সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল আবু মোজাফফর মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব চৌধুরী, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাশিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।