ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কঙ্গনার প্রশংসায় ‘পাঙ্গা’র ট্রেনার

বিনোদ ডেস্ক:

ব্যক্তিগত ভাবে কারও খুব একটা প্রশংসা করেন না বলিউডের ‘কুইন’ খ্যাত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। বরং সমালোচনা করতেই তিনি সিদ্ধহস্ত। তবে নিজের অভিনয় প্রতিভার জন্য বরাবরই প্রশংসায় ভাসেন আলোচিত এই তারকা। সেই কঙ্গনাকে নিয়ে এবার প্রশংসায় মাতলেন তার চলতি প্রজেক্ট ‘পাঙ্গা’র কাবাডি ট্রেনার গৌরি ওয়াদেকর।

পরিচালক অশ্বিনী আইয়ার তিওয়ারির মুক্তি প্রতিক্ষীত এই ছবিতে ভারতের জাতীয় পর্যায়ের একজন কাবাডি খেলোয়াড়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এমন একটি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রের জন্য কঙ্গনা কীভাবে নিজেকে তৈরি করলেন, সেটাই ট্রেনার গৌরি ওয়াদেকর জানিয়েছেন প্রশংসার ঢঙে।

সম্প্রতি মুম্বাই মিররকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গৌরি জানান, ‘আমাদের প্রথম সাক্ষাতেই কাবাডির বেসিক মুভস শেখাতে অনুরোধ করেছিলেন কঙ্গনা। আমি ছোট ছোট মেয়েদের শেখাই। তাদেরও অন্তত ছয় মাস সময় লাগে এই পর্যায়ের ট্রেনিং করতে। কঙ্গনা মাত্র কয়েকবার দেখেই রপ্ত করে নিয়েছিলেন ডজিং টেকনিক।’

আরও বলেন, ‘প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে শুরু করে টানা দুই ঘণ্টা চলতো ট্রেনিং। একদিনও কোনো ট্রেনিং সেশন মিস করেননি কঙ্গনা। আবহাওয়া যেমনই হোক না কেন তার ডেডিকেশনে কোনো ফারাক পড়েনি। কাবাডিতে পায়ের কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ওয়ার্কআউটে প্রতিদিন স্কোয়াট এবং লাঞ্জেস করানো হতো কঙ্গনাকে।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

কঙ্গনার প্রশংসায় ‘পাঙ্গা’র ট্রেনার

আপডেট সময় ০৩:৫১:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২০

বিনোদ ডেস্ক:

ব্যক্তিগত ভাবে কারও খুব একটা প্রশংসা করেন না বলিউডের ‘কুইন’ খ্যাত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। বরং সমালোচনা করতেই তিনি সিদ্ধহস্ত। তবে নিজের অভিনয় প্রতিভার জন্য বরাবরই প্রশংসায় ভাসেন আলোচিত এই তারকা। সেই কঙ্গনাকে নিয়ে এবার প্রশংসায় মাতলেন তার চলতি প্রজেক্ট ‘পাঙ্গা’র কাবাডি ট্রেনার গৌরি ওয়াদেকর।

পরিচালক অশ্বিনী আইয়ার তিওয়ারির মুক্তি প্রতিক্ষীত এই ছবিতে ভারতের জাতীয় পর্যায়ের একজন কাবাডি খেলোয়াড়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এমন একটি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রের জন্য কঙ্গনা কীভাবে নিজেকে তৈরি করলেন, সেটাই ট্রেনার গৌরি ওয়াদেকর জানিয়েছেন প্রশংসার ঢঙে।

সম্প্রতি মুম্বাই মিররকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গৌরি জানান, ‘আমাদের প্রথম সাক্ষাতেই কাবাডির বেসিক মুভস শেখাতে অনুরোধ করেছিলেন কঙ্গনা। আমি ছোট ছোট মেয়েদের শেখাই। তাদেরও অন্তত ছয় মাস সময় লাগে এই পর্যায়ের ট্রেনিং করতে। কঙ্গনা মাত্র কয়েকবার দেখেই রপ্ত করে নিয়েছিলেন ডজিং টেকনিক।’

আরও বলেন, ‘প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে শুরু করে টানা দুই ঘণ্টা চলতো ট্রেনিং। একদিনও কোনো ট্রেনিং সেশন মিস করেননি কঙ্গনা। আবহাওয়া যেমনই হোক না কেন তার ডেডিকেশনে কোনো ফারাক পড়েনি। কাবাডিতে পায়ের কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ওয়ার্কআউটে প্রতিদিন স্কোয়াট এবং লাঞ্জেস করানো হতো কঙ্গনাকে।’