ঢাকা ০৩:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লার ৩৮১ স্থানে বসছে এবার কোরবানী পশুর হাট

মোঃতরিকুল ইসলাম তরুন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

আর মাত্র দশ দিন পরেই পবিত্র ঈদ উল আযহা। ঈদ উল আযহাকে বাংলাদেশে কোরবানীর ঈদ হিসেবেই পরিচিতি পায়। এই ঈদের প্রধান বিষয় পশু কোরবানী করা।ঈদ যাত্রা নির্বিগ্ন করতে প্রশাসন থেকে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।করোনা মহামারীর কারনে এবছর কোরবানীর হাট কমিয়ে এনেছে প্রশাসন।

২০১৯ সালে ৭০৬ টি পশুর হাট বসলে ও এবছর ৩৮১ স্থানে বসছে কোরবানির হাট। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সদর উপজেলা এলাকায় ২০ টি, সদর দক্ষিণে ২৩টি, লালমাইয়ে ১ টি, বরুড়ায় ৪১ টি, ব্রাহ্মণপাড়ায় ২০, নাঙ্গলকোটে ৩২, মনোহরগঞ্জে ২১, দেবিদ্বারে ৩০, চৌদ্দগ্রামে ৩৫, লাকসামে ২১, দাউদকান্দিতে ২১, তিতাসে ১৪, হোমনা ১৮, বুড়িচং ২৫, চান্দিনায় ১৫, মুরাদনগরে ৩৪, মেঘনায় ০৭ টি স্থানে বসছে কোরবানির পশুর হাট।

৩৮১টি কোরবানির পশুর হাটের মধ্যে স্থায়ী হাট রয়েছে ৩৮ টি এবং কোরবানী উপলক্ষে অস্থায়ী হাট রয়েছে ৩৪০ টি। কোরবানির হাটের গুরুত্ব অনুযায়ী ৬৭ টি হাটকে গুরত্বপূর্ণ হাট হিসেবে বিবেচনা করছে প্রশাসন। এ সব হাটে অধিক মানুষের সমাগম ও দেশি ও ভারতীয় গরুর সমাগম ঘটতে পারে বলে জানা যায়। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে ইজারাদার দের দূরত্ব বজায রেখে পশুর হাট বসানোর নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কুমিল্লা জেলায় এ বছর খামারী ও কৃষকরা ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৫৪ টি পশু পালন করেছে,কুমিল্লা জেলায় চাহিদা রযেছে ২ লক্ষ ২০ হাজার ৩০২ টি।

কুমিল্লায় কোরবানীর পশুর সংকট পর বেনা বলে আশাবাদী প্রশাসন। মানুষের জনসমাগম কমাতে কোরবানীর পশুর অ্যাপস চালু করেছে জেলা প্রশাসন।

এ বিষয়ে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ অাবুল ফজল মীর বলেন কুমিল্লায় কোরবানীর পশুর প্রর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে, করোনা দূর্যোগের কারনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে কাজ করবে প্রশাসন।অনলাইনে পশু ক্রয় করার জন্য অ্যাপ চালু করা হয়েছে তাই ইচ্ছে করলে পশুর হাটে না গিয়ে ঘরে থেকে পশু ক্রয় করা যাবে বলেও তিনি জানান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

কুমিল্লার ৩৮১ স্থানে বসছে এবার কোরবানী পশুর হাট

আপডেট সময় ০৫:০০:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০

মোঃতরিকুল ইসলাম তরুন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

আর মাত্র দশ দিন পরেই পবিত্র ঈদ উল আযহা। ঈদ উল আযহাকে বাংলাদেশে কোরবানীর ঈদ হিসেবেই পরিচিতি পায়। এই ঈদের প্রধান বিষয় পশু কোরবানী করা।ঈদ যাত্রা নির্বিগ্ন করতে প্রশাসন থেকে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।করোনা মহামারীর কারনে এবছর কোরবানীর হাট কমিয়ে এনেছে প্রশাসন।

২০১৯ সালে ৭০৬ টি পশুর হাট বসলে ও এবছর ৩৮১ স্থানে বসছে কোরবানির হাট। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সদর উপজেলা এলাকায় ২০ টি, সদর দক্ষিণে ২৩টি, লালমাইয়ে ১ টি, বরুড়ায় ৪১ টি, ব্রাহ্মণপাড়ায় ২০, নাঙ্গলকোটে ৩২, মনোহরগঞ্জে ২১, দেবিদ্বারে ৩০, চৌদ্দগ্রামে ৩৫, লাকসামে ২১, দাউদকান্দিতে ২১, তিতাসে ১৪, হোমনা ১৮, বুড়িচং ২৫, চান্দিনায় ১৫, মুরাদনগরে ৩৪, মেঘনায় ০৭ টি স্থানে বসছে কোরবানির পশুর হাট।

৩৮১টি কোরবানির পশুর হাটের মধ্যে স্থায়ী হাট রয়েছে ৩৮ টি এবং কোরবানী উপলক্ষে অস্থায়ী হাট রয়েছে ৩৪০ টি। কোরবানির হাটের গুরুত্ব অনুযায়ী ৬৭ টি হাটকে গুরত্বপূর্ণ হাট হিসেবে বিবেচনা করছে প্রশাসন। এ সব হাটে অধিক মানুষের সমাগম ও দেশি ও ভারতীয় গরুর সমাগম ঘটতে পারে বলে জানা যায়। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে ইজারাদার দের দূরত্ব বজায রেখে পশুর হাট বসানোর নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। কুমিল্লা জেলায় এ বছর খামারী ও কৃষকরা ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৫৪ টি পশু পালন করেছে,কুমিল্লা জেলায় চাহিদা রযেছে ২ লক্ষ ২০ হাজার ৩০২ টি।

কুমিল্লায় কোরবানীর পশুর সংকট পর বেনা বলে আশাবাদী প্রশাসন। মানুষের জনসমাগম কমাতে কোরবানীর পশুর অ্যাপস চালু করেছে জেলা প্রশাসন।

এ বিষয়ে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ অাবুল ফজল মীর বলেন কুমিল্লায় কোরবানীর পশুর প্রর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে, করোনা দূর্যোগের কারনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে কাজ করবে প্রশাসন।অনলাইনে পশু ক্রয় করার জন্য অ্যাপ চালু করা হয়েছে তাই ইচ্ছে করলে পশুর হাটে না গিয়ে ঘরে থেকে পশু ক্রয় করা যাবে বলেও তিনি জানান।