ঢাকা ০৫:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী তরুণরা: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আর্ন্তজাতিক ডেস্কঃ

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার অনেকটাই বেড়ে গেছে। এই সংক্রমণ বাড়ার পেছনে তরুণদের সবচেয়ে বেশি দায়ী করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। খবর বিবিসির।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসুস বলেন, অনেক তরুণ করোনাভাইরাসের ব্যাপারে অসতর্ক হয়ে পড়েছে এবং সম্প্রতি সংক্রমণে যে উর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে তার জন্য এটা অংশতঃ দায়ী।

তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন যে, যাদের বয়স কম তারাও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে এবং মারা যেতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলছেন, পৃধিবীকে করোনাভাইরাসকে নিয়েই বাঁচতে শিখতে হবে, এবং মহামারির অর্থ এই নয় যে মানুষের জীবনযাত্রা স্তব্ধ হয়ে যেতে হবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধানের এমন দাবির একদিন আগে ইউরোপে করোনা ছড়ানোর জন্য তরুণদের দায়ী করেছিলেন সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের পরিচালক ড. হ্যান্স ক্লুগ। তিনি বলেছিলেন, ইউরোপে নতুন করে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে গেছে। তার মূল কারণ হতে পরে তরুণ-যুবকরা। এবারের সংক্রমণে তরুণদের ভূমিকা থাকতে পারে। ইউরোপের সরকারগুলোর উচিৎ এখনই তরুণ জনগোষ্ঠীকে সঠিক বার্তা দিয়ে সতর্ক করা।

করোনাভাইরাস মহামারির শুরু থেকেই তরুণদের এই স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কারণ তরুণদের করোনা আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। তবে তাদের বেশিরভাগের বড় কোনো ক্ষতি না হলেও তাদের মাধ্যমে বয়স্করা আক্রান্ত হতে পারেন বলে বরাবরই সতর্ক করে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী তরুণরা: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আপডেট সময় ০৫:২০:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০

আর্ন্তজাতিক ডেস্কঃ

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার অনেকটাই বেড়ে গেছে। এই সংক্রমণ বাড়ার পেছনে তরুণদের সবচেয়ে বেশি দায়ী করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। খবর বিবিসির।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসুস বলেন, অনেক তরুণ করোনাভাইরাসের ব্যাপারে অসতর্ক হয়ে পড়েছে এবং সম্প্রতি সংক্রমণে যে উর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে তার জন্য এটা অংশতঃ দায়ী।

তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন যে, যাদের বয়স কম তারাও এ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে এবং মারা যেতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলছেন, পৃধিবীকে করোনাভাইরাসকে নিয়েই বাঁচতে শিখতে হবে, এবং মহামারির অর্থ এই নয় যে মানুষের জীবনযাত্রা স্তব্ধ হয়ে যেতে হবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধানের এমন দাবির একদিন আগে ইউরোপে করোনা ছড়ানোর জন্য তরুণদের দায়ী করেছিলেন সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের পরিচালক ড. হ্যান্স ক্লুগ। তিনি বলেছিলেন, ইউরোপে নতুন করে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে গেছে। তার মূল কারণ হতে পরে তরুণ-যুবকরা। এবারের সংক্রমণে তরুণদের ভূমিকা থাকতে পারে। ইউরোপের সরকারগুলোর উচিৎ এখনই তরুণ জনগোষ্ঠীকে সঠিক বার্তা দিয়ে সতর্ক করা।

করোনাভাইরাস মহামারির শুরু থেকেই তরুণদের এই স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কারণ তরুণদের করোনা আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। তবে তাদের বেশিরভাগের বড় কোনো ক্ষতি না হলেও তাদের মাধ্যমে বয়স্করা আক্রান্ত হতে পারেন বলে বরাবরই সতর্ক করে আসছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।