ঢাকা ১০:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরের উন্নয়নের সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সম্ভাব‍্য চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু মুছা আল-কবির

রায়হান চৌধুরীঃ

আগামী বছরের মার্চেই অনুষ্ঠিত হতে পারে ইউপি নির্বাচন। থাকতে পারে দলীয় প্রতীক। এরই প্রেক্ষিতে কুমিল্লার মুরাদনগরে আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বইছে আগাম নির্বাচনী হাওয়া। বিভিন্ন এলাকার সর্বসাধারণের সাথে আলোচনা করে জানা গেছে, সবগুলো ইউনিয়নের সম্ভাব্য প্রার্থীরা ইতিমধ্যে অনেকটাই দৃশ্যমান। ইউপি নির্বাচনের বিষয়ে এবার নতুন প্রার্থীরা আগামীতে নির্বাচিত হলে তারা কে কতটুকু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে উপজেলার জনসাধারণ। 

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি শুরু করেছেন আবু মুছা আল কবির।

তিনি (১৯৭৮) সালে কুমিল্লা জেলার  মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন ৮নং চাপিতলা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী চাপিতলা গ্রামের স্বনামধন্য সরকার বাড়ীর মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।

তার পিতা মৃত আলহাজ্ব ওবায়েদুল হক সরকার এবং মাতা  ফাতেমাতুজ জোহরা। তার পিতা কোম্পানীগঞ্জ বাজারের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চাপিতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন,  তার চাচা তফাজ্জল হোসেন সরকার চাপিতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি।

তিনি নিজস্ব অর্থায়নে  নুরে মদিনা হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা প্রতিষ্ঠা করেছেন, বর্তমানে ঐতিহ্যবাহী কোম্পানীগঞ্জ বাজারের  ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি।

বাল্যকাল থেকেই তিনি খুবই শান্ত, ভদ্র ও নম্র স্বভাবের। পড়ালেখায় খুবই মেধাবী ও পাশাপাশি খেলাধুলায় পারদর্শী ছিলেন।

১৯৯৪ সালে চাপিতলা অজিফা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেই রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মনোযোগী হয়ে পরেন।তিনি (১৯৯৭) সালে বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে এবং (১৯৯৯) সালে বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজ থেকে ডিগ্রি পাস করেন।

সম্প্রতি করোনা পরিস্থিতিতে এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ্ হারুন,এফসি মহোদয়ের নির্দেশে অসহায় হয়ে পরা চাপিতলা ইউনিয়নের হতদরিদ্র কৃষকদের ধান কেটে মাড়াই করে বাড়ি পৌঁছনোর দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলার সকল নেতা-কর্মীদের প্রতিমুহুর্তে খোঁজ খবর নেয়াসহ নিজের টাকা দিয়ে অসহায় মানুষদের মাঝে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া নানা সমস্যা ও দলীয় নেতাকর্মীদের অর্ন্তদ্বন্দ দুর করার ক্ষেত্রেও অন্যতম ভুমিকা পালন করে আসছেন। রাজনীতি ও ব‍্যবসার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজস্ব তহবিল থেকে করোনা পরিস্থিতিতে অসহায় কর্মহীন নিন্ম আয়ের হতদরিদ্র মানুষদের মাঝে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ  টাকার খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

মুরাদনগর উপজেলার সংগ্রামী তুখোড় ছাত্রনেতা হিসেবে চাপিতলা ইউনিয়ন কৃষক লীগের  সাবেক সংগ্রামী প্রভাবশালী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে বাঙ্গরা বাজার থানা আওয়ামী কৃষকলীগের আহব্বায়ক। তরুণ প্রজন্মের অহংকার, হাজারো নেতা তৈরির কারিগর, মুজিব আদর্শের সৈনিক, ড. শেখ হাসিনার রাজপথের লড়াকু সৈনিক, সংসদ সদস‍্য আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন (এফসিএ) মহোদয়ের আস্থাভাজন আবু মুছা আল কবির।

বাঙ্গরা বাজার থানা আওয়ামী কৃষক লীগের আহব্বায়ক আবু মুছা আল-কবির বলেন, রাজনৈতিক কর্মতৎপরতার মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। সন্ত্রাস ও মাদকের বিস্তার রোধসহ সব ধরনের অপরাধ দমন করে এলাকায় জলাবদ্ধতা, রাস্তাঘাটের উন্নয়নের সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে সম্ভাব‍্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান মেলার পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠিত

মুরাদনগরের উন্নয়নের সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সম্ভাব‍্য চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু মুছা আল-কবির

আপডেট সময় ১২:৪৮:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০

রায়হান চৌধুরীঃ

আগামী বছরের মার্চেই অনুষ্ঠিত হতে পারে ইউপি নির্বাচন। থাকতে পারে দলীয় প্রতীক। এরই প্রেক্ষিতে কুমিল্লার মুরাদনগরে আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বইছে আগাম নির্বাচনী হাওয়া। বিভিন্ন এলাকার সর্বসাধারণের সাথে আলোচনা করে জানা গেছে, সবগুলো ইউনিয়নের সম্ভাব্য প্রার্থীরা ইতিমধ্যে অনেকটাই দৃশ্যমান। ইউপি নির্বাচনের বিষয়ে এবার নতুন প্রার্থীরা আগামীতে নির্বাচিত হলে তারা কে কতটুকু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে উপজেলার জনসাধারণ। 

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শকে বুকে লালন করে ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি শুরু করেছেন আবু মুছা আল কবির।

তিনি (১৯৭৮) সালে কুমিল্লা জেলার  মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন ৮নং চাপিতলা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী চাপিতলা গ্রামের স্বনামধন্য সরকার বাড়ীর মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।

তার পিতা মৃত আলহাজ্ব ওবায়েদুল হক সরকার এবং মাতা  ফাতেমাতুজ জোহরা। তার পিতা কোম্পানীগঞ্জ বাজারের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চাপিতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন,  তার চাচা তফাজ্জল হোসেন সরকার চাপিতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি।

তিনি নিজস্ব অর্থায়নে  নুরে মদিনা হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা প্রতিষ্ঠা করেছেন, বর্তমানে ঐতিহ্যবাহী কোম্পানীগঞ্জ বাজারের  ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি।

বাল্যকাল থেকেই তিনি খুবই শান্ত, ভদ্র ও নম্র স্বভাবের। পড়ালেখায় খুবই মেধাবী ও পাশাপাশি খেলাধুলায় পারদর্শী ছিলেন।

১৯৯৪ সালে চাপিতলা অজিফা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেই রাজনৈতিক কর্মকান্ডে মনোযোগী হয়ে পরেন।তিনি (১৯৯৭) সালে বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে এবং (১৯৯৯) সালে বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজ থেকে ডিগ্রি পাস করেন।

সম্প্রতি করোনা পরিস্থিতিতে এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ্ হারুন,এফসি মহোদয়ের নির্দেশে অসহায় হয়ে পরা চাপিতলা ইউনিয়নের হতদরিদ্র কৃষকদের ধান কেটে মাড়াই করে বাড়ি পৌঁছনোর দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলার সকল নেতা-কর্মীদের প্রতিমুহুর্তে খোঁজ খবর নেয়াসহ নিজের টাকা দিয়ে অসহায় মানুষদের মাঝে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন সময় ঘটে যাওয়া নানা সমস্যা ও দলীয় নেতাকর্মীদের অর্ন্তদ্বন্দ দুর করার ক্ষেত্রেও অন্যতম ভুমিকা পালন করে আসছেন। রাজনীতি ও ব‍্যবসার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজস্ব তহবিল থেকে করোনা পরিস্থিতিতে অসহায় কর্মহীন নিন্ম আয়ের হতদরিদ্র মানুষদের মাঝে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ  টাকার খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

মুরাদনগর উপজেলার সংগ্রামী তুখোড় ছাত্রনেতা হিসেবে চাপিতলা ইউনিয়ন কৃষক লীগের  সাবেক সংগ্রামী প্রভাবশালী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে বাঙ্গরা বাজার থানা আওয়ামী কৃষকলীগের আহব্বায়ক। তরুণ প্রজন্মের অহংকার, হাজারো নেতা তৈরির কারিগর, মুজিব আদর্শের সৈনিক, ড. শেখ হাসিনার রাজপথের লড়াকু সৈনিক, সংসদ সদস‍্য আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন (এফসিএ) মহোদয়ের আস্থাভাজন আবু মুছা আল কবির।

বাঙ্গরা বাজার থানা আওয়ামী কৃষক লীগের আহব্বায়ক আবু মুছা আল-কবির বলেন, রাজনৈতিক কর্মতৎপরতার মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। সন্ত্রাস ও মাদকের বিস্তার রোধসহ সব ধরনের অপরাধ দমন করে এলাকায় জলাবদ্ধতা, রাস্তাঘাটের উন্নয়নের সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে সম্ভাব‍্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।