ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিতাসে অগ্নিকাণ্ডে দোকান ভূস্মিভূত, ৮ লাখ টাকার ক্ষতি

কবির হোসেন সওদাগর, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি :

কুমিল্লার তিতাসে বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯টায় আসমানিয়া বাজারে রসের হাঁড়ি সুইট এন্ড কনফেকশনারী অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে দোকানের মালামালসহ প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়।

রসের হঁাড়ি সুইট এন্ড কনফেকশনারী মালিক সালমান ও বিল্লাল সরকার জানান, বুধবার রাত ৯টায় প্রতিদিনের মতো দোকান বন্ধ করে আমরা বাড়িতে চলে যাই। সাড়ে ৯টায় আমাদের কাছে ফোন আসে, দোকানে আগুন লেগেছে। পরে স্থানীয় লোকজনদের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও আধা ঘন্টার অগ্নিকাণ্ডে দোকানের মালামালসহ প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়। এ ব্যাপারে থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমার পিতা মৃত জয়নাল আবেদীন দোকান ঘরটি জলাল উদ্দিন ও আলাল উদ্দিনের নিকট থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক। তবে এটি নিয়ে তাদের সাথে আমাদের বিরোধ হলে, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এটি সমাধান করা হয়। এরপর থেকে তারা দোকানঘরটি দখল করার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল।

নারান্দিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জি. সালাহউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. রাশেদা আক্তার ও তিতাস থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আহসানুল ইসলামকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এটি কি নাশকতা নাকি অন্যকোন কারণে ঘটেছে তার প্রকৃত কারণ উৎঘাটনের চেষ্টা চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তিতাসে অগ্নিকাণ্ডে দোকান ভূস্মিভূত, ৮ লাখ টাকার ক্ষতি

আপডেট সময় ০৩:০৩:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০

কবির হোসেন সওদাগর, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি :

কুমিল্লার তিতাসে বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯টায় আসমানিয়া বাজারে রসের হাঁড়ি সুইট এন্ড কনফেকশনারী অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে দোকানের মালামালসহ প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়।

রসের হঁাড়ি সুইট এন্ড কনফেকশনারী মালিক সালমান ও বিল্লাল সরকার জানান, বুধবার রাত ৯টায় প্রতিদিনের মতো দোকান বন্ধ করে আমরা বাড়িতে চলে যাই। সাড়ে ৯টায় আমাদের কাছে ফোন আসে, দোকানে আগুন লেগেছে। পরে স্থানীয় লোকজনদের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও আধা ঘন্টার অগ্নিকাণ্ডে দোকানের মালামালসহ প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়। এ ব্যাপারে থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমার পিতা মৃত জয়নাল আবেদীন দোকান ঘরটি জলাল উদ্দিন ও আলাল উদ্দিনের নিকট থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক। তবে এটি নিয়ে তাদের সাথে আমাদের বিরোধ হলে, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এটি সমাধান করা হয়। এরপর থেকে তারা দোকানঘরটি দখল করার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল।

নারান্দিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জি. সালাহউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. রাশেদা আক্তার ও তিতাস থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আহসানুল ইসলামকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এটি কি নাশকতা নাকি অন্যকোন কারণে ঘটেছে তার প্রকৃত কারণ উৎঘাটনের চেষ্টা চলছে।