ঢাকা ০৭:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিধিনিষেধ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়লো, চলবে দূরপাল্লার বাস-ট্রেন-লঞ্চ

জাতীয় ডেস্কঃ

শে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শেষ হচ্ছে আজ রবিবার। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপণে জানানো হয়, আগামী ৩০ মে পর্যন্ত বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। আগামীকাল থেকে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলবে দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ। তবে সেক্ষেত্রে জনগণকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সেই সঙ্গে হোটেলে বসে খাওয়া যাবে।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া শুভেচ্ছা ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, মানুষের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ছড়ায়। কাজেই জনসমাগম এড়াতে না পারলে এ রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। এ কারণে কষ্ট হবে জেনেও আমরা বাধ্য হয়েছি মানুষের স্বাভাবিক চলাচলের উপর বিধি-নিষেধ আরোপ করতে।

সারাদেশে গত ৫ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সাতদিনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। সেই বিধিনিষেধ আরও দুদিন চলার পর ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তবে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় বিধিনিষেধের মেয়াদ ২৮ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় ২৮ এপ্রিল আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে করা হয় ৫ মে পর্যন্ত। এরপর গত ৩ মে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয়। সেই বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ: স্বাগত জানাতে মুরাদনগরে ব্যাপক প্রস্ততি

বিধিনিষেধ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়লো, চলবে দূরপাল্লার বাস-ট্রেন-লঞ্চ

আপডেট সময় ১২:২৩:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১

জাতীয় ডেস্কঃ

শে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শেষ হচ্ছে আজ রবিবার। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপণে জানানো হয়, আগামী ৩০ মে পর্যন্ত বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। আগামীকাল থেকে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলবে দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ। তবে সেক্ষেত্রে জনগণকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সেই সঙ্গে হোটেলে বসে খাওয়া যাবে।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া শুভেচ্ছা ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, মানুষের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস ছড়ায়। কাজেই জনসমাগম এড়াতে না পারলে এ রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। এ কারণে কষ্ট হবে জেনেও আমরা বাধ্য হয়েছি মানুষের স্বাভাবিক চলাচলের উপর বিধি-নিষেধ আরোপ করতে।

সারাদেশে গত ৫ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সাতদিনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। সেই বিধিনিষেধ আরও দুদিন চলার পর ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তবে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় বিধিনিষেধের মেয়াদ ২৮ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় ২৮ এপ্রিল আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে করা হয় ৫ মে পর্যন্ত। এরপর গত ৩ মে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয়। সেই বিধিনিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ছে।