ঢাকা ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় দোকান মালিক ও কর্মচারীর লাশ উদ্ধার

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ইছাপুরা গ্রাম থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় শরীফুল ইসলাম নামে (২৮) এক ব্যবসায়ী ও তার কর্মচারী ফয়েজ আহমেদের (২৪) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দুপুরে লালমাই থানার পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর দক্ষিণ সার্কেল) প্রশান্ত পাল, লালমাই থানার ওসি মোহাম্মদ আইয়ুব ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর দক্ষিণ সার্কেল) প্রশান্ত পাল জানান, ইছাপুরা গ্রামের হাসানুজ্জামানের ছেলে শরীফুল ইসলাম বাড়ির সামনে মুদি দোকানের পাশাপাশি গরুর ফার্ম পরিচালনা করে আসছিলেন। তার দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন একই গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে ফয়েজ আহমেদ। সোমবার রাতে শরীফ দোকান বন্ধ করে ফয়েজকে নিয়ে বাড়িতে নিজের কক্ষে ঘুমাতে যান। এদিন শরীফের বাবা-মা তার বোনের বাড়িতে ছিলেন। শরীফের বাবা হাসানুজ্জামান মঙ্গলবার বাড়িতে এসে ঘরের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে শরীফের মরদেহ সিলিংয়ের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং ফয়েজের মরদেহ খাটে পড়ে থাকতে দেখেন।

তিনি আরও জানান, পুলিশের পাশাপাশি পিবিআই, সিআইডি ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ এবং তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রবাসীর বাড়ি ঘরে হামলা, নারীসহ আহত ৩

কুমিল্লায় দোকান মালিক ও কর্মচারীর লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় ০৭:২৬:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ইছাপুরা গ্রাম থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় শরীফুল ইসলাম নামে (২৮) এক ব্যবসায়ী ও তার কর্মচারী ফয়েজ আহমেদের (২৪) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দুপুরে লালমাই থানার পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর দক্ষিণ সার্কেল) প্রশান্ত পাল, লালমাই থানার ওসি মোহাম্মদ আইয়ুব ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর দক্ষিণ সার্কেল) প্রশান্ত পাল জানান, ইছাপুরা গ্রামের হাসানুজ্জামানের ছেলে শরীফুল ইসলাম বাড়ির সামনে মুদি দোকানের পাশাপাশি গরুর ফার্ম পরিচালনা করে আসছিলেন। তার দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন একই গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে ফয়েজ আহমেদ। সোমবার রাতে শরীফ দোকান বন্ধ করে ফয়েজকে নিয়ে বাড়িতে নিজের কক্ষে ঘুমাতে যান। এদিন শরীফের বাবা-মা তার বোনের বাড়িতে ছিলেন। শরীফের বাবা হাসানুজ্জামান মঙ্গলবার বাড়িতে এসে ঘরের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে শরীফের মরদেহ সিলিংয়ের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং ফয়েজের মরদেহ খাটে পড়ে থাকতে দেখেন।

তিনি আরও জানান, পুলিশের পাশাপাশি পিবিআই, সিআইডি ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ এবং তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।