ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইরানে ভূমিকম্পে আহত ৫ শতাধিক

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

উত্তর-পশ্চিম ইরানে রিকটার স্কেলে ৫.৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে ৫০০ জনেরও বেশি লোক আহত হয়েছেন। বুধবার (৫ অক্টোবর) ভোরে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে।

আজারবাইজানের গভর্নর মোহাম্মদ সাদেগ মোটামেডিয়ানের বরাত দিয়ে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায়, পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশে ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) গভীরে আঘাত করা ভূমিকম্পে ৫২৮ জন আহত হয়েছে। যাদের মধ্যে ১৩৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভূমিকম্প এবং এর আফটারশকের ফলে আজারবাইজানের ১২টি গ্রামে প্রায় ৫০০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৫০টি বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে।

স্থানীয় সময় সকাল ৩টা ৩০ মিনিটে ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান এবং ঘরবাড়ি ধ্বংসের ফুটেজ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন প্রচার করেছে।

জাতীয় জরুরি পরিসেবার মুখপাত্র মোজতবা খালেদী রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারককে জানান, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের সঙ্গে অবস্থিত সালমাস ও খোয়া শহরের কাছের কিছু গ্রামে বিদ্যুৎ ও পানি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম বাড়ি ভাঙচুর

ইরানে ভূমিকম্পে আহত ৫ শতাধিক

আপডেট সময় ০২:৪০:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

উত্তর-পশ্চিম ইরানে রিকটার স্কেলে ৫.৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে ৫০০ জনেরও বেশি লোক আহত হয়েছেন। বুধবার (৫ অক্টোবর) ভোরে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে।

আজারবাইজানের গভর্নর মোহাম্মদ সাদেগ মোটামেডিয়ানের বরাত দিয়ে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায়, পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশে ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) গভীরে আঘাত করা ভূমিকম্পে ৫২৮ জন আহত হয়েছে। যাদের মধ্যে ১৩৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভূমিকম্প এবং এর আফটারশকের ফলে আজারবাইজানের ১২টি গ্রামে প্রায় ৫০০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৫০টি বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে।

স্থানীয় সময় সকাল ৩টা ৩০ মিনিটে ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান এবং ঘরবাড়ি ধ্বংসের ফুটেজ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন প্রচার করেছে।

জাতীয় জরুরি পরিসেবার মুখপাত্র মোজতবা খালেদী রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারককে জানান, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের সঙ্গে অবস্থিত সালমাস ও খোয়া শহরের কাছের কিছু গ্রামে বিদ্যুৎ ও পানি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।