ঢাকা ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওজন কমাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন এনেছেন ট্রাম্প

 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
এ বছরের জানুয়ারি মাসে নিয়মমাফিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক রুনি জ্যাকসন তখনই জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্য একদম ঠিকঠাক থাকলেও সামান্য ওজন কমানো উচিত তার। ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি চিকিৎসকের কথা অক্ষরে অক্ষরে মানতে শুরু করেছেন। পছন্দের জাঙ্কফুড, রেড মিট আর সফট ড্রিঙ্ক ছেড়ে এখন নাকি সালাদ, স্যুপ আর মাছে মনোনিবেশ করেছেন তিনি।
রুনি বলেছেন, ট্রাম্পের উচ্চতা ছ’ফুট তিন ইঞ্চি। ওজন ১০৮ কিলোগ্রামের একটু বেশি। তবে তাকে মোটা বলা চলে না। কিন্তু অন্তত ৫ থেকে ৬ কেজি ওজন কমানো উচিত তার। কারণ আর কয়েক কিলোগ্রাম চর্বি বাড়লেই প্রেসিডেন্টকে মোটার তালিকায় রাখতে হবে। তাছাড়া প্রেসিডেন্টের যে সব রক্ত পরীক্ষা হয়েছিল, সেগুলোর উপর ভিত্তি করে তার খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনার পরামর্শও দিয়েছিলেন রুনি।
সম্প্রতি জানা গেছে, রেড মিট খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তার জায়গায় কম ক্যালোরির মাছ বেশি করে খাচ্ছেন। সেই সঙ্গেই ট্রাম্পের ডায়েটে নিয়মিত থাকছে সালাদ আর স্যুপ। হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র জানাচ্ছে, ম্যাকডোনাল্ডসের বার্গার খেতে খুব পছন্দ করতেন ট্রাম্প। এক সময় তার খাবারে বিষ দেয়া হতে পারে বলে ভয় পেতেন ট্রাম্প। তাই মাঝেমধ্যেই ম্যাকডোনাল্ডস থেকে খাবার আনাতেন। কারণ প্রেসিডেন্টের যুক্তি ছিল, ওখান থেকে যে প্রেসিডেন্টের খাবার আসতে পারে, তা কেউ ভাবতেও পারবে না, ফলে সে খাবারে বিষ থাকার ভয়ও থাকবে না। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শে এখন জাঙ্ক ফুডে বিরতি টেনেছেন ট্রাম্প।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ওজন কমাতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন এনেছেন ট্রাম্প

আপডেট সময় ০২:৩৫:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মার্চ ২০১৮
 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
এ বছরের জানুয়ারি মাসে নিয়মমাফিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক রুনি জ্যাকসন তখনই জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্য একদম ঠিকঠাক থাকলেও সামান্য ওজন কমানো উচিত তার। ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি চিকিৎসকের কথা অক্ষরে অক্ষরে মানতে শুরু করেছেন। পছন্দের জাঙ্কফুড, রেড মিট আর সফট ড্রিঙ্ক ছেড়ে এখন নাকি সালাদ, স্যুপ আর মাছে মনোনিবেশ করেছেন তিনি।
রুনি বলেছেন, ট্রাম্পের উচ্চতা ছ’ফুট তিন ইঞ্চি। ওজন ১০৮ কিলোগ্রামের একটু বেশি। তবে তাকে মোটা বলা চলে না। কিন্তু অন্তত ৫ থেকে ৬ কেজি ওজন কমানো উচিত তার। কারণ আর কয়েক কিলোগ্রাম চর্বি বাড়লেই প্রেসিডেন্টকে মোটার তালিকায় রাখতে হবে। তাছাড়া প্রেসিডেন্টের যে সব রক্ত পরীক্ষা হয়েছিল, সেগুলোর উপর ভিত্তি করে তার খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনার পরামর্শও দিয়েছিলেন রুনি।
সম্প্রতি জানা গেছে, রেড মিট খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। তার জায়গায় কম ক্যালোরির মাছ বেশি করে খাচ্ছেন। সেই সঙ্গেই ট্রাম্পের ডায়েটে নিয়মিত থাকছে সালাদ আর স্যুপ। হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র জানাচ্ছে, ম্যাকডোনাল্ডসের বার্গার খেতে খুব পছন্দ করতেন ট্রাম্প। এক সময় তার খাবারে বিষ দেয়া হতে পারে বলে ভয় পেতেন ট্রাম্প। তাই মাঝেমধ্যেই ম্যাকডোনাল্ডস থেকে খাবার আনাতেন। কারণ প্রেসিডেন্টের যুক্তি ছিল, ওখান থেকে যে প্রেসিডেন্টের খাবার আসতে পারে, তা কেউ ভাবতেও পারবে না, ফলে সে খাবারে বিষ থাকার ভয়ও থাকবে না। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শে এখন জাঙ্ক ফুডে বিরতি টেনেছেন ট্রাম্প।