ঢাকা ০৯:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদের বুকে বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম

তথ্যপ্রযুক্তি:

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-২ চাঁদের পিঠের বিভিন্ন স্থানের একাধিক বৃহৎ গহ্বরের (ক্রেটার) ছবি তুলে পাঠাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটির নামকরণ করা হয়েছে পদ্মভূষণ খেতাবজয়ী এক বাঙালি পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্রের নামে। গহ্বরটির নাম ‘মিত্র ক্রেটার।’

ইসরো জানায়, গত ২২ জুলাই ভারতীয় সময় দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৬ মিনিটের মধ্যেই তা পৌঁছে যায় ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭০ কিলেমিটার উপরে। যানটি পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে। ২০ আগস্ট চন্দ্রযান-২ চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পরে। ২২ আগস্ট এটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সর্বোচ্চ ৪৪১২ এবং সর্বনিম্ন ১১৮ কিলোমিটার দূরত্বে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে। ২ সেপ্টেম্বর এটিকে চাঁদ থেকে ১০০ এবং ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে নামিয়ে আনা হবে। এরআগে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৩৭৫ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে টেরেন ম্যাপিং ক্যামেরা-২ এর সাহায্যে চন্দ্রযান-২ ছবি পাঠনো শুরু করেছে। তাতে একাধিক বৃহৎ গহ্বর (ক্রেটার) চোখে পড়েছে। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি সোমবার সে গুলি প্রকাশ করেছে।

বিজ্ঞানীরা বলেন, এই গহ্বরগুলি আসলে আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ। যে গুলি অতীতে সক্রিয় ছিল। এখন সেই আগ্নেয়গিরি গুলি মৃত। ওই সব গহ্বরের মধ্যে একটির নাম দেয়া হয়েছে পদ্মভূষণ খেতাবজয়ী এক বাঙালি পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্রের নামে। যার নাম ‘মিত্র ক্রেটার।’ ইসরোর বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘‘মিত্র নামের গহ্বরটি ৯২ কিলোমিটার চওড়া।’’-সূত্র আনন্দবাজার

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম বাড়ি ভাঙচুর

চাঁদের বুকে বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম

আপডেট সময় ১২:২৩:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৯
তথ্যপ্রযুক্তি:

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-২ চাঁদের পিঠের বিভিন্ন স্থানের একাধিক বৃহৎ গহ্বরের (ক্রেটার) ছবি তুলে পাঠাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটির নামকরণ করা হয়েছে পদ্মভূষণ খেতাবজয়ী এক বাঙালি পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্রের নামে। গহ্বরটির নাম ‘মিত্র ক্রেটার।’

ইসরো জানায়, গত ২২ জুলাই ভারতীয় সময় দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৬ মিনিটের মধ্যেই তা পৌঁছে যায় ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৭০ কিলেমিটার উপরে। যানটি পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে। ২০ আগস্ট চন্দ্রযান-২ চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পরে। ২২ আগস্ট এটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সর্বোচ্চ ৪৪১২ এবং সর্বনিম্ন ১১৮ কিলোমিটার দূরত্বে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে। ২ সেপ্টেম্বর এটিকে চাঁদ থেকে ১০০ এবং ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে নামিয়ে আনা হবে। এরআগে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৩৭৫ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে টেরেন ম্যাপিং ক্যামেরা-২ এর সাহায্যে চন্দ্রযান-২ ছবি পাঠনো শুরু করেছে। তাতে একাধিক বৃহৎ গহ্বর (ক্রেটার) চোখে পড়েছে। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি সোমবার সে গুলি প্রকাশ করেছে।

বিজ্ঞানীরা বলেন, এই গহ্বরগুলি আসলে আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ। যে গুলি অতীতে সক্রিয় ছিল। এখন সেই আগ্নেয়গিরি গুলি মৃত। ওই সব গহ্বরের মধ্যে একটির নাম দেয়া হয়েছে পদ্মভূষণ খেতাবজয়ী এক বাঙালি পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিশির কুমার মিত্রের নামে। যার নাম ‘মিত্র ক্রেটার।’ ইসরোর বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘‘মিত্র নামের গহ্বরটি ৯২ কিলোমিটার চওড়া।’’-সূত্র আনন্দবাজার