ঢাকা ১০:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চান্দিনায় মাদ্রাসাছাত্রীকে দুই দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করলো ইমাম

চান্দিনা (কুমিল্লা) সংবাদদাতাঃ

কুমিল্লার চান্দিনায় তের বছর বয়সী এক মাদ্রাসাছাত্রীকে দুই দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে আবুল বাশার (৫০) নামে এক মসজিদের ইমাম। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার চান্দিনা থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন ঐ ছাত্রীর বাবা। অভিযুক্ত আবুল বাশার উপজেলার বাতাঘাসী ইউনিয়নের শব্দলপুর গ্রামের মুন্সীবাড়ির মৃত মোতালেব মুন্সীর ছেলে। তিনি সুহিলপুর ইউনিয়নের তীরচর নয়াবাড়ি মসজিদের ইমাম।

জানা যায়, ঐ মাদ্রাসাছাত্রীকে প্রাইভেট পড়ানোর সময় গত ২২ জুলাই ফুঁসলিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় আবুল বাশার। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও না পেয়ে পরের দিন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে ছাত্রীর পরিবার। টানা দুই দিন অজ্ঞাত স্থানে মেয়েটিকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে আবুল বাশার। এক পর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে দুই দিন পর গত ২৪ জুলাই আবুল বাশার তার ভাই আবু ইউসুফকে খবর দিয়ে তার হাতে মেয়েটিকে তুলে দিয়ে পালিয়ে যান। স্থানীয়দের সহযোগিতায় অসুস্থ অবস্থায় মেয়েটিকে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তারের পরামর্শে কুমিল্লার ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়।

চান্দিনা থানার ওসি শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চান্দিনায় মাদ্রাসাছাত্রীকে দুই দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করলো ইমাম

আপডেট সময় ০৭:২৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১

চান্দিনা (কুমিল্লা) সংবাদদাতাঃ

কুমিল্লার চান্দিনায় তের বছর বয়সী এক মাদ্রাসাছাত্রীকে দুই দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে আবুল বাশার (৫০) নামে এক মসজিদের ইমাম। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার চান্দিনা থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন ঐ ছাত্রীর বাবা। অভিযুক্ত আবুল বাশার উপজেলার বাতাঘাসী ইউনিয়নের শব্দলপুর গ্রামের মুন্সীবাড়ির মৃত মোতালেব মুন্সীর ছেলে। তিনি সুহিলপুর ইউনিয়নের তীরচর নয়াবাড়ি মসজিদের ইমাম।

জানা যায়, ঐ মাদ্রাসাছাত্রীকে প্রাইভেট পড়ানোর সময় গত ২২ জুলাই ফুঁসলিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় আবুল বাশার। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও না পেয়ে পরের দিন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে ছাত্রীর পরিবার। টানা দুই দিন অজ্ঞাত স্থানে মেয়েটিকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে আবুল বাশার। এক পর্যায়ে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে দুই দিন পর গত ২৪ জুলাই আবুল বাশার তার ভাই আবু ইউসুফকে খবর দিয়ে তার হাতে মেয়েটিকে তুলে দিয়ে পালিয়ে যান। স্থানীয়দের সহযোগিতায় অসুস্থ অবস্থায় মেয়েটিকে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তারের পরামর্শে কুমিল্লার ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়।

চান্দিনা থানার ওসি শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।