ঢাকা ০৬:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চিনিযুক্ত পানীয় পানে কিডনির ক্ষতি

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন খাবারের সাথে আমরা চিনি গ্রহণ করে থাকি। তবে অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ হতে পারে কিডনি রোগের কারণ- এমনটাই বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক।

স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানান, চিনিযুক্ত ফলের শরবত, কোমল পানীয়, সোডা এবং অন্যান্য পানীয় নিয়মিত পান করার সঙ্গে ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি চিনি মেশানো পানিও এই ঝুঁকিপূর্ণ পানীয়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছেন গবেষকরা।

গবেষণায় আরও বলা হয়, বাজারে যেসব কোমল পানীয় প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে এবং মানুষ বছরের পর বছর সেগুলো পান করে আসছে এবং এগুলোর স্বাস্থ্যের উপর বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে।

ক্লিনিক্যাল জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান সোসাইটি অফ নেফ্রোলজিতে প্রকাশিত এই গবেষণার ফলাফল থেকে আরও জানানো হয়, যারা নিয়মিত অতিরিক্ত মাত্রায় চিনিযুক্ত কোমল পানীয় পান করেন, তাদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা যারা স্বাভাবিক মাত্রায় পান করেন তাদের তুলনায় ৬১ শতাংশ বেশি।

লেখক: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

চিনিযুক্ত পানীয় পানে কিডনির ক্ষতি

আপডেট সময় ০১:৫৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০১৯
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন খাবারের সাথে আমরা চিনি গ্রহণ করে থাকি। তবে অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ হতে পারে কিডনি রোগের কারণ- এমনটাই বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক।

স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা জানান, চিনিযুক্ত ফলের শরবত, কোমল পানীয়, সোডা এবং অন্যান্য পানীয় নিয়মিত পান করার সঙ্গে ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি চিনি মেশানো পানিও এই ঝুঁকিপূর্ণ পানীয়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করেছেন গবেষকরা।

গবেষণায় আরও বলা হয়, বাজারে যেসব কোমল পানীয় প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে এবং মানুষ বছরের পর বছর সেগুলো পান করে আসছে এবং এগুলোর স্বাস্থ্যের উপর বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে।

ক্লিনিক্যাল জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান সোসাইটি অফ নেফ্রোলজিতে প্রকাশিত এই গবেষণার ফলাফল থেকে আরও জানানো হয়, যারা নিয়মিত অতিরিক্ত মাত্রায় চিনিযুক্ত কোমল পানীয় পান করেন, তাদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা যারা স্বাভাবিক মাত্রায় পান করেন তাদের তুলনায় ৬১ শতাংশ বেশি।

লেখক: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ