ঢাকা ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুনঃস্থাপিত হচ্ছে রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়ক

জাতীয় ডেস্কঃ
রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের ঘটনায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের সাপছড়ি শালবন এলাকায় সাতদিন পর সড়কের সংযোগ পুনঃস্থাপন করা হচ্ছে। যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে তুলতে সড়কটিতে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী ও সড়ক বিভাগের কর্মীরা।
এবিষয়ে ১৯ ইসিবির উপ অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদশাহরিয়ার ইফতেখার বলেন, ‘রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে যানবাহন চলাচলে আমরা এখন দিন গুনবো না এখন ঘণ্টা গুনবো। আজকের দিনের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হলে আগামীকাল (বুধবার) সকালের মধ্যে হালকা যানবাহন চলাচল শুরু করে দেয়া সম্ভব হবে।’
রাঙ্গামাটি সড়ক বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো. আবু মুছা জানান, সড়কের বিভিন্ন স্থানে ধসে পড়া পাহাড়ের মাটি সরানো হয়েছে। তিনি বলেন, ধসে যাওয়া রাস্তা কানেকটিং করে আমরা কয়েকটি গাড়ী পার করে দিয়েছি। আজকে রাতের মধ্যে আমরা আরো কিছু কাজ করে কালকে আশা করছি আমরা রাঙ্গামাটির মানুষকে স্বস্তি দিতে পারবো।’
টানা বৃষ্টিতে সড়কের বড় অংশ জুড়ে পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। অনেকে এখনো কর্দমাক্ত পথে পায়ে হেটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। যাতায়াতের জন্য বিকল্প হিসেবে রাঙ্গামাটির সঙ্গে কাপ্তাই নৌ পথে লঞ্চ চলাচল শুরু হলেও এখনো অনেকে পায়ে হেটে সাপছড়ির পাহাড়ি পঘ পাড়ি দিয়ে চলাচল  করছেন। আবার অনেককে কাঁধের উপর মালামাল পারাপার করতে দেখা গেছে।
ইত্তেফাক
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

পুনঃস্থাপিত হচ্ছে রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়ক

আপডেট সময় ১২:৩২:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের ঘটনায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের সাপছড়ি শালবন এলাকায় সাতদিন পর সড়কের সংযোগ পুনঃস্থাপন করা হচ্ছে। যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে তুলতে সড়কটিতে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী ও সড়ক বিভাগের কর্মীরা।
এবিষয়ে ১৯ ইসিবির উপ অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদশাহরিয়ার ইফতেখার বলেন, ‘রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে যানবাহন চলাচলে আমরা এখন দিন গুনবো না এখন ঘণ্টা গুনবো। আজকের দিনের মধ্যে বৃষ্টিপাত না হলে আগামীকাল (বুধবার) সকালের মধ্যে হালকা যানবাহন চলাচল শুরু করে দেয়া সম্ভব হবে।’
রাঙ্গামাটি সড়ক বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো. আবু মুছা জানান, সড়কের বিভিন্ন স্থানে ধসে পড়া পাহাড়ের মাটি সরানো হয়েছে। তিনি বলেন, ধসে যাওয়া রাস্তা কানেকটিং করে আমরা কয়েকটি গাড়ী পার করে দিয়েছি। আজকে রাতের মধ্যে আমরা আরো কিছু কাজ করে কালকে আশা করছি আমরা রাঙ্গামাটির মানুষকে স্বস্তি দিতে পারবো।’
টানা বৃষ্টিতে সড়কের বড় অংশ জুড়ে পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। অনেকে এখনো কর্দমাক্ত পথে পায়ে হেটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। যাতায়াতের জন্য বিকল্প হিসেবে রাঙ্গামাটির সঙ্গে কাপ্তাই নৌ পথে লঞ্চ চলাচল শুরু হলেও এখনো অনেকে পায়ে হেটে সাপছড়ির পাহাড়ি পঘ পাড়ি দিয়ে চলাচল  করছেন। আবার অনেককে কাঁধের উপর মালামাল পারাপার করতে দেখা গেছে।
ইত্তেফাক