ঢাকা ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদেশে কর্মী পাঠাতে উড়বে ‘বিশেষ ফ্লাইট’

জাতীয় ডেস্কঃ

লকডাউনের মধ্যে বিদেশের শ্রমবাজারে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া সচল রাখতে বিশেষ ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে সরকার। বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা ঠিক করবে বলে জানা গেছে। বুধবার পররাষ্ট্র, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরব , আরব আমিরাত, ওমান, কাতার ও সিঙ্গাপুরের জন্য শিগগির বিশেষ ফ্লাইট চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে বিদেশগামী যাত্রীদের অবশ্যই কোভিড-১৯ পরীক্ষা করতে হবে। তাদের পরীক্ষার দায়িত্বসহ নেগেটিভ সনদসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিমানবন্দরে আনার দায়িত্ব জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর।

সভায় অভিবাসী কর্মীদের দেশে আসার বিষয়েও আলোচনা হয়। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, লকডাউনের এই সময়ের মধ্যে অভিবাসী কোনো বাংলাদেশি যদি জরুরি প্রয়োজনে দেশে আসতে চান তাহলে তাকে সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ মিশনের ছাড়পত্র নিতে হবে। পাশাপাশি প্রযোজ্য কোয়ারেন্টিনের শর্ত মেনে করোনার নেগেটিভ সনদ নিয়ে দেশে আসতে পারবে।

সভায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামালসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

বিদেশে কর্মী পাঠাতে উড়বে ‘বিশেষ ফ্লাইট’

আপডেট সময় ০৮:৫০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ এপ্রিল ২০২১

জাতীয় ডেস্কঃ

লকডাউনের মধ্যে বিদেশের শ্রমবাজারে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া সচল রাখতে বিশেষ ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে সরকার। বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা ঠিক করবে বলে জানা গেছে। বুধবার পররাষ্ট্র, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরব , আরব আমিরাত, ওমান, কাতার ও সিঙ্গাপুরের জন্য শিগগির বিশেষ ফ্লাইট চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে বিদেশগামী যাত্রীদের অবশ্যই কোভিড-১৯ পরীক্ষা করতে হবে। তাদের পরীক্ষার দায়িত্বসহ নেগেটিভ সনদসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিমানবন্দরে আনার দায়িত্ব জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর।

সভায় অভিবাসী কর্মীদের দেশে আসার বিষয়েও আলোচনা হয়। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, লকডাউনের এই সময়ের মধ্যে অভিবাসী কোনো বাংলাদেশি যদি জরুরি প্রয়োজনে দেশে আসতে চান তাহলে তাকে সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ মিশনের ছাড়পত্র নিতে হবে। পাশাপাশি প্রযোজ্য কোয়ারেন্টিনের শর্ত মেনে করোনার নেগেটিভ সনদ নিয়ে দেশে আসতে পারবে।

সভায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামালসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।