ঢাকা ১১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি হলে প্রতিহত করবে জনগণ : রিজভী

জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চুক্তির খবরে সারাদেশের মানুষ বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে এদেশের আপামর জনসাধারণ শরীরের রক্ত ঢেলে দিয়ে অমিত বিক্রমে প্রতিহত করবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানী নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বাংলাদেশের সরকার ভারতকে উজাড় করে দেয়। কিন্তু ভারত মিলিমিটারের ভগ্নাংশও বাংলাদেশকে ছাড় দেয় না। ভারত কর্তৃক প্রস্তাবিত ২৫ বছর মেয়াদী প্রতিরক্ষা চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে তাদের মিলিটারি হার্ডওয়্যার বিক্রি করতে চায়।
‘ভারতের একজন সাবেক সেনাপ্রধান একসময় বলেছিলেন-ভারতের সামরিক অস্ত্রসম্ভার সেকেলে, আধুনিক প্রযুক্তি থেকে অনেক দূরে, এগুলো মানসম্মত নয়’- উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত নিজেই হচ্ছে সামরিক সরঞ্জাম আমদানিকারক একটি দেশ। সেক্ষেত্রে ভারত কী ধরণের সমরাস্ত্র বাংলাদেশে রফতানি করবে, সেটিই এখন বড় প্রশ্ন। আসলে এর পেছনে যে অন্য উদ্দেশ্য আছে, তা বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই উপলব্ধি করে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি হলে প্রতিহত করবে জনগণ : রিজভী

আপডেট সময় ০১:০২:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চুক্তির খবরে সারাদেশের মানুষ বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে এদেশের আপামর জনসাধারণ শরীরের রক্ত ঢেলে দিয়ে অমিত বিক্রমে প্রতিহত করবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানী নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বাংলাদেশের সরকার ভারতকে উজাড় করে দেয়। কিন্তু ভারত মিলিমিটারের ভগ্নাংশও বাংলাদেশকে ছাড় দেয় না। ভারত কর্তৃক প্রস্তাবিত ২৫ বছর মেয়াদী প্রতিরক্ষা চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশে তাদের মিলিটারি হার্ডওয়্যার বিক্রি করতে চায়।
‘ভারতের একজন সাবেক সেনাপ্রধান একসময় বলেছিলেন-ভারতের সামরিক অস্ত্রসম্ভার সেকেলে, আধুনিক প্রযুক্তি থেকে অনেক দূরে, এগুলো মানসম্মত নয়’- উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত নিজেই হচ্ছে সামরিক সরঞ্জাম আমদানিকারক একটি দেশ। সেক্ষেত্রে ভারত কী ধরণের সমরাস্ত্র বাংলাদেশে রফতানি করবে, সেটিই এখন বড় প্রশ্ন। আসলে এর পেছনে যে অন্য উদ্দেশ্য আছে, তা বাংলাদেশের মানুষ ভালভাবেই উপলব্ধি করে।