ঢাকা ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে দরপত্র জমা নিয়ে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষ নিহত ১

মো:ময়নল ইসলাম, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় টেন্ডার জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে ব্যাপক সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ইকবাল(২৪) নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী গুলিতে নিহতসহ অন্তত ১৫/২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

নিহত ছাত্রলীগ কর্মী উপজেলার মেটংঘর গ্রামের আলী আকবর হোসেনের ছেলে।

মঙ্গলবার সকাল ১১টায় মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের এলজিআরডি কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, মিুরাদনগর উপজেলায় স্কুল নির্মানের দরপত্র জমা দেওয়ার সময় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রহুল আমিনের নেতৃত্বে উপজেলা ছাত্রলীগ অবস্থান নেয় যেন কেহ সিডিউল জমা দিতে না পাড়ে। উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো: খাইরুল অালম সাধনের নেতৃত্বে প্রায় শতাদিক নেতাকর্মী বেলা সাড়ে ১২টায় সিডিউল জমা দিতে আসলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যুবলীগের নেতাকর্মীদের বাধা দেয়। এ নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংর্ঘষ চলা কালে ঘঠনার স্থলেই গুলির আগাতে ইকবাল নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী মৃত্যু হয়। এসময় উভয় দলের ১৫/২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন আনতে পাঁচ রাউন রাবার বোলেট ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। শান্ত নামের এক যুবলীগ কর্মীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও আহত অন্যদের মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান বলেন, এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। ঘটনার স্থলে পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। প্রকৃত পক্ষে ছাত্রদলের লোকজনরাই ঘটিয়েছে। সংর্ঘের ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ট্যাগস

মুরাদনগরে দরপত্র জমা নিয়ে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষ নিহত ১

আপডেট সময় ১০:৫৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০১৬
মো:ময়নল ইসলাম, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় টেন্ডার জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে ব্যাপক সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ইকবাল(২৪) নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী গুলিতে নিহতসহ অন্তত ১৫/২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

নিহত ছাত্রলীগ কর্মী উপজেলার মেটংঘর গ্রামের আলী আকবর হোসেনের ছেলে।

মঙ্গলবার সকাল ১১টায় মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের এলজিআরডি কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, মিুরাদনগর উপজেলায় স্কুল নির্মানের দরপত্র জমা দেওয়ার সময় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রহুল আমিনের নেতৃত্বে উপজেলা ছাত্রলীগ অবস্থান নেয় যেন কেহ সিডিউল জমা দিতে না পাড়ে। উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো: খাইরুল অালম সাধনের নেতৃত্বে প্রায় শতাদিক নেতাকর্মী বেলা সাড়ে ১২টায় সিডিউল জমা দিতে আসলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যুবলীগের নেতাকর্মীদের বাধা দেয়। এ নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংর্ঘষ চলা কালে ঘঠনার স্থলেই গুলির আগাতে ইকবাল নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী মৃত্যু হয়। এসময় উভয় দলের ১৫/২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন আনতে পাঁচ রাউন রাবার বোলেট ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। শান্ত নামের এক যুবলীগ কর্মীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও আহত অন্যদের মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান বলেন, এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। ঘটনার স্থলে পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। প্রকৃত পক্ষে ছাত্রদলের লোকজনরাই ঘটিয়েছে। সংর্ঘের ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।