ঢাকা ০১:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বৃদ্ধার মৃত্যু

মো: রায়হান চৌধুরী, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় আহত আব্বাস মমিনের (৬৫) সোমবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে।

তিনি বাঙ্গরা পূর্ব ইউনিয়ন আ’লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন মমিনের পিতা। হামলার ঘটনায় মৃত্য আব্বাস মমিনের বড় ভাই মঙ্গল মিয়া বাদী হয়ে ১৩ জনের বিরুদ্ধে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আব্বাস মমিন গত ৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে পীরকাশিমপুর থেকে বাড়ী ফিরছিলেন। এ সময় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়ির পাশের রাস্তায় একই গ্রামের মৃত্যু সৈয়দ হোসেনের ছেলে আব্দুল নাঈম, আব্দুল আাজিজের ছেলে তারু মিয়া, মামুন, মাসুমসহ একদল সন্ত্রাসী তাকে ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। তার চিৎকারে মেয়ে বিলকিছ আক্তার (৩৫) এগিয়ে আসলে তাদেরকেও জখম করে। তাদের আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদেরকে উদ্ধার করে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। গুরতর আহত দুজনকে চিকিৎসকরা কুমেক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে আব্বাস মমিনকে মূহর্ষ অবস্থায় ঢাকা প্রেরণ করা হয়। এ ঘটনায় আব্বাস মমিনের বড় ভাই মঙ্গল মিয়া বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ৬ জনের নাম উল্লোখস  আজ্ঞাত ৭ জনের নামে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা করেন। এ ঘটনা আহত আব্বাস মমিন সোমবার ভোর সকালে ঢাকার একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মৃত্যু হয়।

এ বিষয়ে বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, বিষয়টি নিয়ে একটি মামলা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

ট্যাগস

মুরাদনগরে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বৃদ্ধার মৃত্যু

আপডেট সময় ০২:২৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
মো: রায়হান চৌধুরী, স্টাফ রির্পোটার, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় আহত আব্বাস মমিনের (৬৫) সোমবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে।

তিনি বাঙ্গরা পূর্ব ইউনিয়ন আ’লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন মমিনের পিতা। হামলার ঘটনায় মৃত্য আব্বাস মমিনের বড় ভাই মঙ্গল মিয়া বাদী হয়ে ১৩ জনের বিরুদ্ধে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আব্বাস মমিন গত ৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে পীরকাশিমপুর থেকে বাড়ী ফিরছিলেন। এ সময় পুর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়ির পাশের রাস্তায় একই গ্রামের মৃত্যু সৈয়দ হোসেনের ছেলে আব্দুল নাঈম, আব্দুল আাজিজের ছেলে তারু মিয়া, মামুন, মাসুমসহ একদল সন্ত্রাসী তাকে ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। তার চিৎকারে মেয়ে বিলকিছ আক্তার (৩৫) এগিয়ে আসলে তাদেরকেও জখম করে। তাদের আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদেরকে উদ্ধার করে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। গুরতর আহত দুজনকে চিকিৎসকরা কুমেক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে আব্বাস মমিনকে মূহর্ষ অবস্থায় ঢাকা প্রেরণ করা হয়। এ ঘটনায় আব্বাস মমিনের বড় ভাই মঙ্গল মিয়া বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ৬ জনের নাম উল্লোখস  আজ্ঞাত ৭ জনের নামে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি মামলা করেন। এ ঘটনা আহত আব্বাস মমিন সোমবার ভোর সকালে ঢাকার একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মৃত্যু হয়।

এ বিষয়ে বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, বিষয়টি নিয়ে একটি মামলা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।