ঢাকা ০৮:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগর বার্তায় সংবাদ প্রকাশের পর বিলের মাঝে ক্লিনিকটির সড়ক নির্মানের কাজ শুরু

মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের দিঘির পাড় গ্রামে পরিবার পরিকল্পনা স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে যাতায়েতের জন্য সড়ক নির্মাানের কাজ শুরু হয়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর  মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমে ”মুরাদনগরে বিলের মাঝে সড়কবিহীন ক্লিনিক” এ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে টনক নড়ে কতৃক্ষের।

কাজের বিনিময়ে খাদ্যপ্রকল্পের মাধ্যমে বিলের মাঝে সড়ক বিহিন ক্লিনিকটির সড়ক নির্মান কাজ শুরু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার দিঘিড় পাড় নামক স্থানে বাঙ্গরা বাজার-বিষ্ণুপুর বাজার সড়কটির পাশে প্রায় ২০ গজ দূরত্বে বিলের মধ্যে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু ক্লিনিকে যাতায়াতের জন্য কোনো রাস্তা নেই। ১৯৯৮ সালে তিন তলা বিশিষ্ঠ এ উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নির্মিত হয়। গত ১৯ বছর পেরিয়ে গেলেও রোগীদের যাতায়েতের কোন প্রকার সড়ক নির্মিত হওয়ায় এত করে ব্যাহত হচ্ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠির হাজার হাজার লোকের স্বাস্থ্য সেবা।

এ বিষযে মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলুল কাদের বলেন, গত ১৯ বছরে সড়ক নির্মান না হওয়ার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমে কুমিল্লায় প্রকাশিত সংবাদটি দেখেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে রোগীদের যাতায়াতের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সড়কের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগর বার্তায় সংবাদ প্রকাশের পর বিলের মাঝে ক্লিনিকটির সড়ক নির্মানের কাজ শুরু

আপডেট সময় ০৩:৫৩:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের দিঘির পাড় গ্রামে পরিবার পরিকল্পনা স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে যাতায়েতের জন্য সড়ক নির্মাানের কাজ শুরু হয়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর  মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমে ”মুরাদনগরে বিলের মাঝে সড়কবিহীন ক্লিনিক” এ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে টনক নড়ে কতৃক্ষের।

কাজের বিনিময়ে খাদ্যপ্রকল্পের মাধ্যমে বিলের মাঝে সড়ক বিহিন ক্লিনিকটির সড়ক নির্মান কাজ শুরু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার দিঘিড় পাড় নামক স্থানে বাঙ্গরা বাজার-বিষ্ণুপুর বাজার সড়কটির পাশে প্রায় ২০ গজ দূরত্বে বিলের মধ্যে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু ক্লিনিকে যাতায়াতের জন্য কোনো রাস্তা নেই। ১৯৯৮ সালে তিন তলা বিশিষ্ঠ এ উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নির্মিত হয়। গত ১৯ বছর পেরিয়ে গেলেও রোগীদের যাতায়েতের কোন প্রকার সড়ক নির্মিত হওয়ায় এত করে ব্যাহত হচ্ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠির হাজার হাজার লোকের স্বাস্থ্য সেবা।

এ বিষযে মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলুল কাদের বলেন, গত ১৯ বছরে সড়ক নির্মান না হওয়ার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। মুরাদনগর বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকমে কুমিল্লায় প্রকাশিত সংবাদটি দেখেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে রোগীদের যাতায়াতের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সড়কের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।