ঢাকা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্রীকাইল ভূমি অফিসের নাকের ডগায় খাল দখল

এন এ মুরাদ, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার শ্রীকাইল ভ’মি অফিসের নাকের ডগায় চলমান  খালের বিশাল মুখ বাঁধদিয়ে স্থায়ী পাকা বাড়ি বানানোর পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে সোনা কান্দা গ্রামের আবু কাউছার ও তার ভাই জামাল মিয়া। বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করে চলছে ভূমি অফিস।

সরেজমিন ঘুরে দেখাযায়, সোনাকান্দা গ্রামের মৃত মোতালেব মিয়ার ছেলে জামাল হোসেন ও  আবু কাউছার  তাদের বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের প্রায় ৫শতক  জায়গা ভরাট করে ফেলেছে। যার ফলে এলাকায়  জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে যেখানে সেখানে পানি আটকিয়ে থাকে। কৃষি জমিতে প্রয়োজনের সময় পানি পাচ্ছেনা। আবার  অপ্রয়োজনে কৃষি জমিতে পানি জমে ফসল ডুবে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে কৃষকরা।

ভূমি অফিসের চোখের  সামনে এত বড় খাল খাল ভরাট  করার কারনে এলাকায় ব্যাপক  চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে  ভূমি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নিয়ে।

খাল দখলকারী আলমগীরের সাথে দৈনিক আমাদের কুমিল্লা মুরাদনগর প্রতিনিধির কথা হলে তিনি বলেন, আমি সরকারের খাল ভরাট করেছি ঠিক। এটা আমার প্রয়োজন তাই আমি দখল করেছি। যদি সরকার চায় আমি ছেড়ে দিব।

শ্রীকাইল ভূমি অফিসের  নায়েব আবুল কালাম আযাদ বলেন, আমি এখানে দায়িত্ব নেওয়ার পর শুধু এই জায়গাটা ভরাট করা হয়েছে। বাকী গুলো আমি আসার আগে অন্য নায়েবের আমলে দখল হয়েছে।

মুরাদনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রায়হান মেহবুব বলেন, এব্যাপারে কেউ অভিযোগ করেনি।  অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিব।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

শ্রীকাইল ভূমি অফিসের নাকের ডগায় খাল দখল

আপডেট সময় ০১:৩৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুলাই ২০১৮
এন এ মুরাদ, মুরাদনগরঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার শ্রীকাইল ভ’মি অফিসের নাকের ডগায় চলমান  খালের বিশাল মুখ বাঁধদিয়ে স্থায়ী পাকা বাড়ি বানানোর পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে সোনা কান্দা গ্রামের আবু কাউছার ও তার ভাই জামাল মিয়া। বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করে চলছে ভূমি অফিস।

সরেজমিন ঘুরে দেখাযায়, সোনাকান্দা গ্রামের মৃত মোতালেব মিয়ার ছেলে জামাল হোসেন ও  আবু কাউছার  তাদের বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের প্রায় ৫শতক  জায়গা ভরাট করে ফেলেছে। যার ফলে এলাকায়  জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে যেখানে সেখানে পানি আটকিয়ে থাকে। কৃষি জমিতে প্রয়োজনের সময় পানি পাচ্ছেনা। আবার  অপ্রয়োজনে কৃষি জমিতে পানি জমে ফসল ডুবে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে কৃষকরা।

ভূমি অফিসের চোখের  সামনে এত বড় খাল খাল ভরাট  করার কারনে এলাকায় ব্যাপক  চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে  ভূমি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নিয়ে।

খাল দখলকারী আলমগীরের সাথে দৈনিক আমাদের কুমিল্লা মুরাদনগর প্রতিনিধির কথা হলে তিনি বলেন, আমি সরকারের খাল ভরাট করেছি ঠিক। এটা আমার প্রয়োজন তাই আমি দখল করেছি। যদি সরকার চায় আমি ছেড়ে দিব।

শ্রীকাইল ভূমি অফিসের  নায়েব আবুল কালাম আযাদ বলেন, আমি এখানে দায়িত্ব নেওয়ার পর শুধু এই জায়গাটা ভরাট করা হয়েছে। বাকী গুলো আমি আসার আগে অন্য নায়েবের আমলে দখল হয়েছে।

মুরাদনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রায়হান মেহবুব বলেন, এব্যাপারে কেউ অভিযোগ করেনি।  অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিব।