ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাদ্দাম হোসেনের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন এবং তার যৌথ পরিবারের সদস্যদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে ইরাকের সরকার।

ইরাকে একটি ‘জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার সংক্রান্ত কমিশন’ এই তালিকা তৈরি করেছে। এতে সাদ্দাম হোসেন, তার সন্তান, নাতিনাতনী এবং আত্মীয়স্বজনরা আছেন। তাদের সম্পত্তি কি আছে, কোথায় আছে তার এখন খুঁজে বের করার কাজ চলছে।

২০০৩ সালে ইরাকে মার্চ-এপ্রিল মাসে মার্কিন-নেতৃত্বাধীন অভিযানে সাদ্দাম হোসেন ক্ষমতাচ্যুত হন। জুলাই মাসে মসুল শহরে আরেক অভিযানে নিহত হন তার দুই ছেলে উদে ও কুসে হোসেন।

এর পর সে বছরই ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ তিকরিতের কাছে একটি খামার বাড়িতে মার্কিন সেনাদের হাতে ধরা পড়েন সাদ্দাম হোসেন। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সহ একাধিক অপরাধের দায়ে তার বিচার হয়, এবং মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। ২০০৬ সালের ৩০শে ডিসেম্বর তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

ইরাক সরকারের ওই সম্পদ বাজেয়াপ্তের তালিকায় সাদ্দাম হোসেন ছাড়াও বাথ পার্টির প্রায় চার হাজার সদস্যের নাম রয়েছে- যার মধ্যে মন্ত্রী ও সাবেক কর্মকর্তারা আছেন। সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর এদের অনেকেরই সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

সাদ্দাম হোসেনের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ

আপডেট সময় ০২:২৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মার্চ ২০১৮
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন এবং তার যৌথ পরিবারের সদস্যদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছে ইরাকের সরকার।

ইরাকে একটি ‘জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার সংক্রান্ত কমিশন’ এই তালিকা তৈরি করেছে। এতে সাদ্দাম হোসেন, তার সন্তান, নাতিনাতনী এবং আত্মীয়স্বজনরা আছেন। তাদের সম্পত্তি কি আছে, কোথায় আছে তার এখন খুঁজে বের করার কাজ চলছে।

২০০৩ সালে ইরাকে মার্চ-এপ্রিল মাসে মার্কিন-নেতৃত্বাধীন অভিযানে সাদ্দাম হোসেন ক্ষমতাচ্যুত হন। জুলাই মাসে মসুল শহরে আরেক অভিযানে নিহত হন তার দুই ছেলে উদে ও কুসে হোসেন।

এর পর সে বছরই ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ তিকরিতের কাছে একটি খামার বাড়িতে মার্কিন সেনাদের হাতে ধরা পড়েন সাদ্দাম হোসেন। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সহ একাধিক অপরাধের দায়ে তার বিচার হয়, এবং মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। ২০০৬ সালের ৩০শে ডিসেম্বর তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

ইরাক সরকারের ওই সম্পদ বাজেয়াপ্তের তালিকায় সাদ্দাম হোসেন ছাড়াও বাথ পার্টির প্রায় চার হাজার সদস্যের নাম রয়েছে- যার মধ্যে মন্ত্রী ও সাবেক কর্মকর্তারা আছেন। সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর এদের অনেকেরই সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়।