ঢাকা ০৫:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে জাগিয়ে তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধু’

জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজ সকলে একত্রিত হয়েছি কেন? আপনারা জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশ স্বাধীন। এই স্বাধীনতা ৯ মাসের যুদ্ধের ভেতর দিয়ে লাখো মানুষের বিনিময়ে পেয়েছি। মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে এর অর্জন করেছি।
আজ শনিবার বিকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নাগরিক সমাবেশে ভাষণে এসব কথা বলেন। ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে এই সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সমাবেশস্থলে পৌঁছান।
তিনি বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই, ইউনেস্কোকে, যারা স্বীকৃতি দিয়েছেন। আমার মনে আছে এখানে ওই সময় ভাষণ দেওয়া হয়েছিল তখন পাকিস্তানিরা সব সময় আমাদের দাবিয়ে রাখতো। বাংলা বাদ দিয়ে উর্দুকে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল। সেই সংগ্রামের পথ ধরে ৬ দফা এসেছিল। বাঙালিরা ক্ষমতায় যাবে তারা মেনে নিতে পারেনি। প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সাধারণ মানুষ এসেছিল। বঙ্গবন্ধু ধীরে ধীরে একটি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য জাগ্রত করেছিলেন। স্বতন্ত্র স্বত্তার জন্য জাগিয়ে তুলেছিলেন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন দেশের আরও ৭৭টি ঐতিহাসিক নথি ও প্রামাণ্য দলিলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে গতমাসে ডকুমেন্টারি হেরিটেজ হিসেবে ‘মেমোরি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে’ যুক্ত করে নেয় ইউনেস্কো।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসি’র মত বিনিময়

‘স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে জাগিয়ে তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধু’

আপডেট সময় ০৪:২৮:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজ সকলে একত্রিত হয়েছি কেন? আপনারা জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশ স্বাধীন। এই স্বাধীনতা ৯ মাসের যুদ্ধের ভেতর দিয়ে লাখো মানুষের বিনিময়ে পেয়েছি। মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে এর অর্জন করেছি।
আজ শনিবার বিকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নাগরিক সমাবেশে ভাষণে এসব কথা বলেন। ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে এই সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সমাবেশস্থলে পৌঁছান।
তিনি বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই, ইউনেস্কোকে, যারা স্বীকৃতি দিয়েছেন। আমার মনে আছে এখানে ওই সময় ভাষণ দেওয়া হয়েছিল তখন পাকিস্তানিরা সব সময় আমাদের দাবিয়ে রাখতো। বাংলা বাদ দিয়ে উর্দুকে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল। সেই সংগ্রামের পথ ধরে ৬ দফা এসেছিল। বাঙালিরা ক্ষমতায় যাবে তারা মেনে নিতে পারেনি। প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সাধারণ মানুষ এসেছিল। বঙ্গবন্ধু ধীরে ধীরে একটি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য জাগ্রত করেছিলেন। স্বতন্ত্র স্বত্তার জন্য জাগিয়ে তুলেছিলেন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন দেশের আরও ৭৭টি ঐতিহাসিক নথি ও প্রামাণ্য দলিলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে গতমাসে ডকুমেন্টারি হেরিটেজ হিসেবে ‘মেমোরি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে’ যুক্ত করে নেয় ইউনেস্কো।