ঢাকা ১১:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩৮তম বিসিএসের সার্কুলার জারি

জাতীয় ডেস্কঃ
২৪ ক্যাডারে দুই হাজার ২৪টি শূন্য পদে নিয়োগের সুপারিশ করতে ৩৮তম বিসিএসের সার্কুলার জারি করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। আগামী ১০ জুলাই থেকে এই বিসিএসের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে শেষ হবে ১০ আগষ্ট বলে জানিয়েছে পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সোমবার বিকালে তিনি ইত্তেফাককে বলেন, দুই হাজার ২৪টি শূন্য পদের মধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫২০টি, কারিগরিতে ৫৪৯টি এবং সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ৯৫৫টি পদ রয়েছে।
বাংলা ও ইংরেজীতে ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে আবেদনে ইংরেজী প্রশ্নে পরীক্ষা দিতে চাইলে আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। বিসিএসের অনলাইন আবেদনে এতদিন স্থায়ী-অস্থায়ী ঠিকানা, সব সনদের রোল নম্বর, প্রতিষ্ঠানের নাম-রেজাল্টসহ অন্যান্য কিছু তথ্য চাওয়া হলেও এবার থেকে ন্যাশনাল আইডি নম্বর (এনআইডি) চাওয়া হবে। আবেদনপত্রে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে।  এই বিসিএস পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের বাংলাদেশ ইতিহাস থেকে ৫০ নম্বর কমিয়ে আনা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস যুক্ত করে ৫০ নম্বর নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এছাড়াও আগে একবার ডাবল অপটিকাল মার্ক রিডার (ওএমআর) পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করা হলেও আগামী বিসিএস পরীক্ষা থেকে দুইবার ওএমআর পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করা হবে। এক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় পরীক্ষকের নম্বর ২০ বেশির পার্থক্য হলে তৃতীয় পরীক্ষক খাতা মূল্যায়ন করবেন।

ইত্তেফাক

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

৩৮তম বিসিএসের সার্কুলার জারি

আপডেট সময় ১২:২৮:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
২৪ ক্যাডারে দুই হাজার ২৪টি শূন্য পদে নিয়োগের সুপারিশ করতে ৩৮তম বিসিএসের সার্কুলার জারি করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। আগামী ১০ জুলাই থেকে এই বিসিএসের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে শেষ হবে ১০ আগষ্ট বলে জানিয়েছে পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সোমবার বিকালে তিনি ইত্তেফাককে বলেন, দুই হাজার ২৪টি শূন্য পদের মধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫২০টি, কারিগরিতে ৫৪৯টি এবং সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ৯৫৫টি পদ রয়েছে।
বাংলা ও ইংরেজীতে ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে আবেদনে ইংরেজী প্রশ্নে পরীক্ষা দিতে চাইলে আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। বিসিএসের অনলাইন আবেদনে এতদিন স্থায়ী-অস্থায়ী ঠিকানা, সব সনদের রোল নম্বর, প্রতিষ্ঠানের নাম-রেজাল্টসহ অন্যান্য কিছু তথ্য চাওয়া হলেও এবার থেকে ন্যাশনাল আইডি নম্বর (এনআইডি) চাওয়া হবে। আবেদনপত্রে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে।  এই বিসিএস পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের বাংলাদেশ ইতিহাস থেকে ৫০ নম্বর কমিয়ে আনা হয়েছে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস যুক্ত করে ৫০ নম্বর নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এছাড়াও আগে একবার ডাবল অপটিকাল মার্ক রিডার (ওএমআর) পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করা হলেও আগামী বিসিএস পরীক্ষা থেকে দুইবার ওএমআর পদ্ধতিতে খাতা মূল্যায়ন করা হবে। এক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় পরীক্ষকের নম্বর ২০ বেশির পার্থক্য হলে তৃতীয় পরীক্ষক খাতা মূল্যায়ন করবেন।

ইত্তেফাক