ঢাকা ১০:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুরে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের নামে অর্থ-বানিজ্য

ফয়সল আহমেদ খান,বাঞ্ছারামপুর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রবেশপত্রের নামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ৩ থেকে ৭ টাকা করে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে,উপজেলার শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের নামে জনপ্রতি ৫শত,আশ্রাফবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩’শ টাকা,বাহেরচর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়’৫শ,রুপসদী জামিদা মনসুর উচ্চ বিদ্যালয়ে সেটি ৭’শ টাকা করে নিচ্ছেন।যদিও এসএসসি পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের সময়ই এ বাবদ সব টাকা পরীক্ষার্থীরা দিয়ে থাকেন বলে স্বীকার করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোশরাফ হোসেন।তিনি বলেন,প্রবেশপত্রের নামে টাকা নেয়াটা অন্যায়।

শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধিক পরীক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,-‘স্যাররা বলেন পরীক্ষার খরচ বাবদ না-কি এই টাকা নেয়া হচ্ছে’।

যোগাযোগ করলে অভিযুক্ত প্রতিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক অভিযোগের আংশিক স্বীকার করে বলেন,কেন্দ্র ফী,শিক্ষকদের যাতায়াত ভাতার জন্য যতসামান্য খরচ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেয়া হয়।

এবিষয়ে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.শরিফুল ইসলাম বলেন,-‘অভিযোগটি আমি কিছুক্ষন আগে পেয়েছি।আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি’।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

বাঞ্ছারামপুরে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের নামে অর্থ-বানিজ্য

আপডেট সময় ০১:২০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০১৮
ফয়সল আহমেদ খান,বাঞ্ছারামপুর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রবেশপত্রের নামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ৩ থেকে ৭ টাকা করে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে,উপজেলার শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের নামে জনপ্রতি ৫শত,আশ্রাফবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩’শ টাকা,বাহেরচর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়’৫শ,রুপসদী জামিদা মনসুর উচ্চ বিদ্যালয়ে সেটি ৭’শ টাকা করে নিচ্ছেন।যদিও এসএসসি পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের সময়ই এ বাবদ সব টাকা পরীক্ষার্থীরা দিয়ে থাকেন বলে স্বীকার করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোশরাফ হোসেন।তিনি বলেন,প্রবেশপত্রের নামে টাকা নেয়াটা অন্যায়।

শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধিক পরীক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,-‘স্যাররা বলেন পরীক্ষার খরচ বাবদ না-কি এই টাকা নেয়া হচ্ছে’।

যোগাযোগ করলে অভিযুক্ত প্রতিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক অভিযোগের আংশিক স্বীকার করে বলেন,কেন্দ্র ফী,শিক্ষকদের যাতায়াত ভাতার জন্য যতসামান্য খরচ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেয়া হয়।

এবিষয়ে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.শরিফুল ইসলাম বলেন,-‘অভিযোগটি আমি কিছুক্ষন আগে পেয়েছি।আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি’।