ঢাকা ০৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প, নিহত বেড়ে ৯১

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইন্দোনেশিয়ার লমবোক দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯১ জনে দাঁড়িয়েছে।  আহত হয়েছে আরও কয়েকশ লোক। এছাড়া ভেঙে পড়েছে কয়েক হাজার বাড়িঘর। রোববারের এই ভূমিকম্পের পর দেশিটিতে সুনামি সর্তকতা জারি করা হলে পরে তা উঠিয়ে নেয়া হয়। এদিকে মৃতের সংখ্যা আরো বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে উদ্ধারকারী দল।

লমবোক দ্বীপটি ইন্দোনেশিয়ার জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র বালি দ্বীপের কাছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় ভূমিকম্পের পর আতঙ্কিত হয়ে বালি দ্বীপের লোকজন ছোটাছুটি শুরু করে। ভূমিকম্পের পর আরও দুটি ছোট কম্পন অনুভূত হয়। উদ্ধারকর্মীরা সংবাদমাধ্যমকে জানায়, ভূমিকম্পে পর্যটন দ্বীপটির বেশ কিছু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট।

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানায়, রিখটার স্কেলে কম্পনটির মাত্রা ছিল ৭। এক সপ্তাহ আগে একই অঞ্চলে ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। তখন ১৭ জনের প্রাণহানি ও দেড় শতাধিক মানুষ আহত হয়। সেসময় পাহাড়ধস হয়ে দ্বীপটির বিভিন্ন এলাকায়  পর্যটক আটকাও পড়েছিল, পরে তাদের উদ্ধার করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প, নিহত বেড়ে ৯১

আপডেট সময় ০২:৫৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ অগাস্ট ২০১৮
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইন্দোনেশিয়ার লমবোক দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯১ জনে দাঁড়িয়েছে।  আহত হয়েছে আরও কয়েকশ লোক। এছাড়া ভেঙে পড়েছে কয়েক হাজার বাড়িঘর। রোববারের এই ভূমিকম্পের পর দেশিটিতে সুনামি সর্তকতা জারি করা হলে পরে তা উঠিয়ে নেয়া হয়। এদিকে মৃতের সংখ্যা আরো বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে উদ্ধারকারী দল।

লমবোক দ্বীপটি ইন্দোনেশিয়ার জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র বালি দ্বীপের কাছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় ভূমিকম্পের পর আতঙ্কিত হয়ে বালি দ্বীপের লোকজন ছোটাছুটি শুরু করে। ভূমিকম্পের পর আরও দুটি ছোট কম্পন অনুভূত হয়। উদ্ধারকর্মীরা সংবাদমাধ্যমকে জানায়, ভূমিকম্পে পর্যটন দ্বীপটির বেশ কিছু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট।

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানায়, রিখটার স্কেলে কম্পনটির মাত্রা ছিল ৭। এক সপ্তাহ আগে একই অঞ্চলে ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। তখন ১৭ জনের প্রাণহানি ও দেড় শতাধিক মানুষ আহত হয়। সেসময় পাহাড়ধস হয়ে দ্বীপটির বিভিন্ন এলাকায়  পর্যটক আটকাও পড়েছিল, পরে তাদের উদ্ধার করা হয়।