তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ
বর্তমানে মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ফেসবুক মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ। বিশ্বব্যাপী অ্যাপটির ২ বিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। ব্যবহারকারীদের জন্য অ্যাপটিতে রয়েছে বিভিন্ন সুরক্ষা ফিচার। যেগুলো চালু করলে অ্যাকাউন্টটি হ্যাকার থেকে সুরক্ষিত থাকবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হোয়াটসঅ্যাপ সুরক্ষিত রাখার পদ্ধতিগুলো-
টু স্টেপ অথেন্টিকেশন: টু স্টেপ অথেন্টিকেশন ফিচারটি অন করা থাকলে, হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বেশ সুরক্ষিত থাকে। এটি একটি অতিরিক্ত স্তরের নিরাপত্তা প্রদান করে যেটিতে সিম কার্ড চুরি, অ্যাকাউন্ট রিসেট এবং ভেরিফিকেশনের জন্য ৬ সংখ্যার পিন প্রয়োজন।https://42e4a27969be2c1b0364314a8f66e0d0.safeframe.googlesyndication.com/safeframe/1-0-38/html/container.html
হোয়াটসঅ্যাপ টাচ আইডি, ফেস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক: হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা চাইলে তাদের অ্যাকাউন্ট বা অ্যাপ্লিকেশনটি আইফোনে টাচ আইডি এবং ফেস আইডির মাধ্যমে, অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্ট লকের মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।
ডিসঅ্যাপেয়ারিং মেসেজ: এই ফিচারটি অন থাকলে নির্দিষ্ট সময় পর কোনো চ্যাট বা সব চ্যাট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যায়। সেন্ডার বা রিসিভার উভয়েই এই ফিচারটি ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন বা ৯০ দিনের বিকল্পে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড ব্যাকআপ: হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা আইক্লাউড বা গুগল ড্রাইভে তাদের চ্যাট ব্যাকআপগুলো সুরক্ষিত করতে একটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন সিকিউরিটি লেভেল যুক্ত করতে পারেন।
গ্রুপ প্রাইভেসি সেটিংস: হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি সেটিং এবং গ্রুপ ইনভাইট সিস্টেম, কোনো গ্রুপে মেম্বারদের জয়েন হওয়া বা জয়েন করানোর বিষয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করে। এর ফলে একদিকে যেমন যে কেউ কোনো ব্যক্তিগত গ্রুপে জয়েন করতে পারে না, তেমনি কাউকে না চাইলে গ্রুপে জয়েন করানো যায় না।