ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলার সিদ্ধান্ত ২৫ নভেম্বরের পর

জাতীয় ডেস্ক:

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে ২৫ নভেম্বরের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ২৪ ও ২৫ নভেম্বর ঢাকায় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের একটি সভা হবে। সভার পর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো পুনরায় শুরু হবে।

মালয়েশিয়া সফর পরবর্তী মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, এবার থেকে আমরা রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা বাড়াব। এক্ষেত্রে যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো কর্মী নেওয়ার বিষয়ে আমাদের রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে চাহিদা দেবে, তারপর আমাদের কর্মী যাবে।

জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে দেশটির সরকারের সঙ্গে পাঁচ বছর মেয়াদী একটি চুক্তি হয়। এই চুক্তির আওতায় ১০টি জনশক্তি রপ্তানিকারক এজেন্সিকে লোক পাঠানোর অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু একটি চক্র ১০ এজেন্সিকে নিয়ে সিন্ডিকেট করে শ্রমিকদের কাছ থেকে ২০০ কোটি রিঙ্গিত হাতিয়ে নেয়। এই অভিযোগের পর থেকে গত বছর এই ব্যবস্থা স্থগিত করে মালয়েশিয়া। ফলে নতুন করে বাংলাদেশি শ্রমিকদের আর ভিসা দেয়নি মালয়েশিয়া।

উল্লেখ্য, গত ৬ নভেম্বর মালয়েশিয়া সফরে যান প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। সেখানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ইমরান আহমদ। তিনি দ্রুত শ্রমবাজার খোলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা চান। শ্রমবাজার খোলার বিষয়ে দুই পক্ষ ঐক্যমত্য পোষণ করে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলার সিদ্ধান্ত ২৫ নভেম্বরের পর

আপডেট সময় ০১:০৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯

জাতীয় ডেস্ক:

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে ২৫ নভেম্বরের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ২৪ ও ২৫ নভেম্বর ঢাকায় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের একটি সভা হবে। সভার পর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো পুনরায় শুরু হবে।

মালয়েশিয়া সফর পরবর্তী মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, এবার থেকে আমরা রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা বাড়াব। এক্ষেত্রে যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো কর্মী নেওয়ার বিষয়ে আমাদের রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে চাহিদা দেবে, তারপর আমাদের কর্মী যাবে।

জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে দেশটির সরকারের সঙ্গে পাঁচ বছর মেয়াদী একটি চুক্তি হয়। এই চুক্তির আওতায় ১০টি জনশক্তি রপ্তানিকারক এজেন্সিকে লোক পাঠানোর অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু একটি চক্র ১০ এজেন্সিকে নিয়ে সিন্ডিকেট করে শ্রমিকদের কাছ থেকে ২০০ কোটি রিঙ্গিত হাতিয়ে নেয়। এই অভিযোগের পর থেকে গত বছর এই ব্যবস্থা স্থগিত করে মালয়েশিয়া। ফলে নতুন করে বাংলাদেশি শ্রমিকদের আর ভিসা দেয়নি মালয়েশিয়া।

উল্লেখ্য, গত ৬ নভেম্বর মালয়েশিয়া সফরে যান প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। সেখানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ইমরান আহমদ। তিনি দ্রুত শ্রমবাজার খোলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা চান। শ্রমবাজার খোলার বিষয়ে দুই পক্ষ ঐক্যমত্য পোষণ করে।