জাহাপুর ইউনিয়নের সাতমোড়া, শুষন্ডা, পায়ব কেন্দ্রে এজেন্টদের বের করে দিয়ে সশস্ত্র ক্যাডাররা নৌকার প্রার্থীর পক্ষে সিল মারছে।
দারোরা ইউনিয়নের ৫টি কেন্দ্রই (৫ থেকে ৯ নম্বর) দখল করে নেয়া হয়েছে। ধামগড় ইউনিয়নের ৫-৬ টি কেন্দ্রের এজেন্টদের বের করে দিয়ে আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ব্যালটে সিল মেরেছে।
ছালিয়াকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মিলে দখল করে নিয়েছে। বিএনপির প্রার্থী সকাল ১০টায় বাধ্য হয়ে ভোট বর্জন করেছে।
পাহাড়পুর ইউনিয়নে বিএনপির প্রার্থী তোফায়েল আহমেদের মাকে পর্যন্ত ভোট দিতে দেয়া হয়নি।
বাবুটিপাড়া ইউনিয়নে ভোট কেন্দ্র দখলের প্রতিবাদে বিএনপির প্রার্থী সালাউদ্দিন ভোট বর্জন করেছে।
নবীপুর পশ্চিম ইউপিতে বিএনপির প্রার্থী কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া ভোট বর্জন করেছেন। এই ইউপিতে বাইরের একটি থানা থেকে পুলিং অফিসার বসানো হয়েছে। বিএনপির প্রার্থীকে গুম করে ফেলার হুমকি দেয়া হয়েছে।
জাহাপুর ইউনিয়নে টানা ৩৪ বছরের জনপ্রিয় চেয়ারম্যানকে হারাতে সব কেন্দ্র দখল করে নেয়া হয়েছে ভোটের একদিন আগেই।
এছাড়া বিভিন্ন কেন্দ্রে সাংবাদিকদের লাঞ্ছিত করেছে আওয়ামী সমর্থকরা। বহিরাগতরা পুরো মুরাদনগর দখল করে নিয়েছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। তারা বলেছেন, হাজার হাজার বহিরাগত এনে ভোট কেন্দ্র দখল করা হয়েছে।
মুরাদনগর বিএনপির এক নেতা বলেছেন, এরপরেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা কিছু কেন্দ্রে জানবাজি রেখে কাজ করছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা টিকতে পারবে কিনা সংশয় রয়েছে।