ঢাকা ০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাড় ভালো রাখবেন যেভাবে

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

বয়স যত বাড়তে থাকে কমতে থাকে শারীরিক শক্তি। নানা শারীরিক সমস্যার মাঝে অন্যতম একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় হাড়ের ব্যথাও। উঠতে- বসতে অনুভূত হয় ব্যথা। বিশেষজ্ঞদের এই বিষয়ে রয়েছে নানা পরামর্শ। চলুন জেনে নেই হাড় ভালো রাখবেন কিভাবে: 

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অধিকাংশেরই অস্টিওআর্থ্রাইটিস জাতীয় সমস্যা দেখা দেয়। এসময় সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, সবুজ সবজি, আখরোট, সয়াবিন এবং বিভিন্ন ডালে থাকা ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে।

শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেলে অনেকসময় কোমর, হাঁটু ও গোড়ালিতে বেশি ভর পরে। তাই বাড়তি ওজন কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা হাড়ের সংযোগস্থলের ওপর চাপ কমায়। এতে হাড়ের সমস্যা অনেকাংশেই কম হয়। হাড় ভালো থাকে। 

হাড় ভালো রাখতে সবুজ পাতাওয়ালা সবজি, সয়াবিন, তিল, স্প্রাউটস এবং কুমড়োর বীজ খেতে পারেন। এছাড়াও ধূমপান, অ্যালকোহল এবং লাল মাংস থেকে দূরে থাকুন। এসব হাড়ের জন্য ক্ষতিকারক।

খাদ্যাভ্যাসের পরে হাড় ভালো রাখতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন শরীর চর্চা। তাই নিয়মিত শরীরকে সচল রাখতে চলাফেরা ও অনুশীলন করা জরুরি। তবে ব্যায়ামের সময় হাড় ও সংযোগস্থলের যেন কোন আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রেখে সতর্কতার সঙ্গে যতটা সম্ভব নিয়মিত শরীর চর্চা করার। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম শারীরিক সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

হাড় ভালো রাখবেন যেভাবে

আপডেট সময় ০২:২৮:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

বয়স যত বাড়তে থাকে কমতে থাকে শারীরিক শক্তি। নানা শারীরিক সমস্যার মাঝে অন্যতম একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় হাড়ের ব্যথাও। উঠতে- বসতে অনুভূত হয় ব্যথা। বিশেষজ্ঞদের এই বিষয়ে রয়েছে নানা পরামর্শ। চলুন জেনে নেই হাড় ভালো রাখবেন কিভাবে: 

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অধিকাংশেরই অস্টিওআর্থ্রাইটিস জাতীয় সমস্যা দেখা দেয়। এসময় সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, সবুজ সবজি, আখরোট, সয়াবিন এবং বিভিন্ন ডালে থাকা ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিড হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে।

শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেলে অনেকসময় কোমর, হাঁটু ও গোড়ালিতে বেশি ভর পরে। তাই বাড়তি ওজন কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা হাড়ের সংযোগস্থলের ওপর চাপ কমায়। এতে হাড়ের সমস্যা অনেকাংশেই কম হয়। হাড় ভালো থাকে। 

হাড় ভালো রাখতে সবুজ পাতাওয়ালা সবজি, সয়াবিন, তিল, স্প্রাউটস এবং কুমড়োর বীজ খেতে পারেন। এছাড়াও ধূমপান, অ্যালকোহল এবং লাল মাংস থেকে দূরে থাকুন। এসব হাড়ের জন্য ক্ষতিকারক।

খাদ্যাভ্যাসের পরে হাড় ভালো রাখতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন শরীর চর্চা। তাই নিয়মিত শরীরকে সচল রাখতে চলাফেরা ও অনুশীলন করা জরুরি। তবে ব্যায়ামের সময় হাড় ও সংযোগস্থলের যেন কোন আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রেখে সতর্কতার সঙ্গে যতটা সম্ভব নিয়মিত শরীর চর্চা করার। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম শারীরিক সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।