ঢাকা ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শীতে সর্দি-কাশি

লাইফস্টাইল :

শীতের ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারেন যেকোনো বয়সী মানুষ। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ এবং যাদের হাঁপানির ইতিহাস থাকে তারা বেশি ভুগে থাকেন এ শীতে।

বাতাসে আর্দ্রতা কমে শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় ধুলাবালিসহ অন্যান্য অ্যালার্জেন পরিবেশে বেড়ে যায়। এছাড়া শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।

তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে বলে এই সর্দি-কাশি পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত পরিষ্কার থাকা, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরিধান করা, নিয়মিত আদা, কালোজিরা ও মধু সেবন ইত্যাদি অভ্যাসগুলো বজায় রাখলে সর্দি-কাশি থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব।

তবে সর্দি কিংবা কাশি যদি সাত দিনের মধ্যে ভালো না হয় বা সর্দি-কাশির সঙ্গে জ্বর, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি লক্ষণসমূহ থেকে থাকে সেসব ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হতে পারে।

লেখক : চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

শীতে সর্দি-কাশি

আপডেট সময় ০২:২৯:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০

লাইফস্টাইল :

শীতের ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারেন যেকোনো বয়সী মানুষ। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ এবং যাদের হাঁপানির ইতিহাস থাকে তারা বেশি ভুগে থাকেন এ শীতে।

বাতাসে আর্দ্রতা কমে শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় ধুলাবালিসহ অন্যান্য অ্যালার্জেন পরিবেশে বেড়ে যায়। এছাড়া শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।

তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে বলে এই সর্দি-কাশি পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত পরিষ্কার থাকা, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরিধান করা, নিয়মিত আদা, কালোজিরা ও মধু সেবন ইত্যাদি অভ্যাসগুলো বজায় রাখলে সর্দি-কাশি থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব।

তবে সর্দি কিংবা কাশি যদি সাত দিনের মধ্যে ভালো না হয় বা সর্দি-কাশির সঙ্গে জ্বর, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি লক্ষণসমূহ থেকে থাকে সেসব ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হতে পারে।

লেখক : চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ