ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পরিস্থিতি ঊর্ধ্বমুখী হলে বিধিনিষেধ আসতে হতে পারে

জাতীয় ডেস্কঃ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনার পরিস্থিতি ঊর্ধ্বমুখী হলে বিধিনিষেধ আসতে হতে পারে। করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিধি মানা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিধি মানার জন্য সরকার আরও কঠোর হবেন।

শনিবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে মানিকগঞ্জ নার্সিং কলেজ মিলনায়তনে বুস্টার ডোজ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ওমিক্রনের হানা থেকে সারা পৃথিবীর ন্যায় বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। ইতোমধ্যে প্রতিষেধক হিসেবে করোনার মুখে খাওয়ার ট্যাবলেট দেশের বাজারে এসেছে। তবে এই ট্যাবলেট টিকার বিকল্প নয়। করোনা আক্রান্ত মাঝামাঝি ব্যক্তি যাদের মৃদু সমস্যা রয়েছে তারা এই ট্যাবলেট সেবন করতে পারবেন।

স্বাস্থ্য মন্ত্রী আরও বলেন, ইতোমধ্যে ওয়ার্ড পর্যায়ে করোনার টিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। জানুয়ারি মাসে অন্তত ৪ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হবে। দেশে টিকার কোনো অভাব নেই। ইতোমধ্যে টিকা দেওয়ার সব ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করা হয়েছে। টিকা দেওয়ার জন্য নতুন আরও ৬ কোটি সিরিঞ্জ চীন থেকে আমদানি করা হয়েছে।

বুস্টার ডোজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. শামসুল হক, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, জেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট বীরমুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহিউদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিল। 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

পরিস্থিতি ঊর্ধ্বমুখী হলে বিধিনিষেধ আসতে হতে পারে

আপডেট সময় ০২:০৪:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জানুয়ারী ২০২২

জাতীয় ডেস্কঃ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনার পরিস্থিতি ঊর্ধ্বমুখী হলে বিধিনিষেধ আসতে হতে পারে। করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিধি মানা হচ্ছে না। স্বাস্থ্য বিধি মানার জন্য সরকার আরও কঠোর হবেন।

শনিবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে মানিকগঞ্জ নার্সিং কলেজ মিলনায়তনে বুস্টার ডোজ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ওমিক্রনের হানা থেকে সারা পৃথিবীর ন্যায় বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। ইতোমধ্যে প্রতিষেধক হিসেবে করোনার মুখে খাওয়ার ট্যাবলেট দেশের বাজারে এসেছে। তবে এই ট্যাবলেট টিকার বিকল্প নয়। করোনা আক্রান্ত মাঝামাঝি ব্যক্তি যাদের মৃদু সমস্যা রয়েছে তারা এই ট্যাবলেট সেবন করতে পারবেন।

স্বাস্থ্য মন্ত্রী আরও বলেন, ইতোমধ্যে ওয়ার্ড পর্যায়ে করোনার টিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। জানুয়ারি মাসে অন্তত ৪ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হবে। দেশে টিকার কোনো অভাব নেই। ইতোমধ্যে টিকা দেওয়ার সব ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করা হয়েছে। টিকা দেওয়ার জন্য নতুন আরও ৬ কোটি সিরিঞ্জ চীন থেকে আমদানি করা হয়েছে।

বুস্টার ডোজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. শামসুল হক, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, জেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট বীরমুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহিউদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিল।