ঢাকা ০২:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের কি কি ক্ষতি হয় জানলে জীবনেও এই কাজটি করবেন না!

মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা ক্ষতিকর কেন ? বিজ্ঞান কি বলে?

-চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষনায় দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের যেসব মারাত্মক ক্ষতি হয় আসুন তা জেনে নেই।

(১) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপর কোনে চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত বায়ু বের হতে পারেনা। বরং তা উপর দিকে উঠে যায়। ফলে অস্থিরতা বা্ড়ে, রক্ত চাপ বাড়ে, হৃদযন্ত্রে স্পন্দন বাড়ে, খাদ্যনালী দিয়ে বার বার হিক্কা আসতে থাকে।

(২) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলি সরু ও লম্বা হয়ে ঝুলতে থাকে ফলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো থলির নিচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলিতে চাপ লাগে ফলে সহজেই ওইসব দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।

(৩) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কিডনিতে অতি সহজে পাথর সৃ্ষ্টি হয়।

(৪) দীর্ঘদিন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের বেগ কমতে থাকে।

(৫) যারা নিয়মিত দাড়িয়ে প্রস্রাব করেন তাদের অবশ্যই শেষ জীবনে ডায়াবেটিস, জন্ডিস, কিডনী রোগ হবেই।

(৬) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের যৌনশক্তি কমতে থাকে এবং পুরুষাঙ্গ নরম হয়ে যায় এবং সহজে সোজা ও শক্ত হতে চায় না। উত্তেজনার সময় যদিও শক্ত হয় কিছুক্ষন পর কিছু বের না হতেই তা আবার ছোট ও নরম হয়ে যায়।

(৭) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পরিবেশ দূষিত হয়। সেই দূষিত বায়ু আমাদের দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে।

(৮) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে তার ছিটে দেহে ও কাপড়ে লাগে ফলে তা দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে।

স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বলে উপরোক্ত দৈহিক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের অতি অবশ্যই বসে প্রস্রাব করা উচিত।

অথচ সর্বশ্রেষ্ঠ স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) চৌদ্দশত বছর আগেই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করতে নিষেধ করেছেন এবং বসে প্রস্রাব করার আদেশ দিয়েছেন।

“ওমর (রা:) বলেন- নবী(স:) কোন একদিন আমাকে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করতে দেখে বললেন, হে ওমর তুমি কখনই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করবে না। এরপর আমি আর কখনই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিনি”।(সংগ্রহীত)

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

দাড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের কি কি ক্ষতি হয় জানলে জীবনেও এই কাজটি করবেন না!

আপডেট সময় ০৫:২৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭
মুরাদনগর বার্তা ডেস্কঃ

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা ক্ষতিকর কেন ? বিজ্ঞান কি বলে?

-চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষনায় দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের যেসব মারাত্মক ক্ষতি হয় আসুন তা জেনে নেই।

(১) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপর কোনে চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত বায়ু বের হতে পারেনা। বরং তা উপর দিকে উঠে যায়। ফলে অস্থিরতা বা্ড়ে, রক্ত চাপ বাড়ে, হৃদযন্ত্রে স্পন্দন বাড়ে, খাদ্যনালী দিয়ে বার বার হিক্কা আসতে থাকে।

(২) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলি সরু ও লম্বা হয়ে ঝুলতে থাকে ফলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো থলির নিচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলিতে চাপ লাগে ফলে সহজেই ওইসব দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।

(৩) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কিডনিতে অতি সহজে পাথর সৃ্ষ্টি হয়।

(৪) দীর্ঘদিন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের বেগ কমতে থাকে।

(৫) যারা নিয়মিত দাড়িয়ে প্রস্রাব করেন তাদের অবশ্যই শেষ জীবনে ডায়াবেটিস, জন্ডিস, কিডনী রোগ হবেই।

(৬) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের যৌনশক্তি কমতে থাকে এবং পুরুষাঙ্গ নরম হয়ে যায় এবং সহজে সোজা ও শক্ত হতে চায় না। উত্তেজনার সময় যদিও শক্ত হয় কিছুক্ষন পর কিছু বের না হতেই তা আবার ছোট ও নরম হয়ে যায়।

(৭) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পরিবেশ দূষিত হয়। সেই দূষিত বায়ু আমাদের দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে।

(৮) দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে তার ছিটে দেহে ও কাপড়ে লাগে ফলে তা দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে।

স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বলে উপরোক্ত দৈহিক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের অতি অবশ্যই বসে প্রস্রাব করা উচিত।

অথচ সর্বশ্রেষ্ঠ স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) চৌদ্দশত বছর আগেই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করতে নিষেধ করেছেন এবং বসে প্রস্রাব করার আদেশ দিয়েছেন।

“ওমর (রা:) বলেন- নবী(স:) কোন একদিন আমাকে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করতে দেখে বললেন, হে ওমর তুমি কখনই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করবে না। এরপর আমি আর কখনই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করিনি”।(সংগ্রহীত)